কলেরা রোগের লক্ষণ কি?

কলেরা : প্যাস্টোরিলা মাল্টো সিডা নামক এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এ রোগের সৃষ্টি হয়। এ রোগ সাধারণত ৪ মাসের অধিক বয়সের মোরগ-মুরগির মধ্যে দেখা যায়। কলেরা রোগের লক্ষণ : কলেরা একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। নিচে এ রোগের লক্ষণ উল্লেখ করা হলো:

গামবোরো রোগের লক্ষণ

গামবোরো রোগের লক্ষণ গুলো নিম্নরূপ –১) প্রচন্ড দুর্গন্ধ পাতলা পায়খানা, মলদ্বারের পাশের পালক ভিজে থাকে।২) মুরগীর পালক উসকো-খুসকো হয়ে যায়।৩) খাওয়া বন্ধ করে নিস্তেজ হয়ে চুপচাপ বসে থাকে।৪) পানির পিপাসা বৃদ্ধি পায়।৫) রোগাক্রান্ত হওয়ার ৩ দিনের মধ্যেই ৩০-৪০% মুরগি মারা যায়।৬) মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।

কলেরা রোগ দমন ও টিকাদান পদ্ধতির বর্ণনা

গামবোরো রোগের লক্ষণ : রোগ যাতে ছড়াতে না পারে সেজন্য স্বাস্থ্যসম্মত বিধি ব্যবস্থা মেনে চলতে হয়। রোগাক্রান্ত হাঁস-মুরগিকে আলাদা করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হয়। প্রতিষেধক টিকা এ রোগের হাত থেকে হাঁস-মুরগিকে রক্ষা করার উপায়। পশুসম্পদ অধিদপ্তর এ রোগের টিকা সরবরাহ করে থাকে। টিকা ব্যবহার পদ্ধতি : ১০০ সি.সি. বোতলে এ টিকা পাওয়া যায়। প্রতিটি হাঁস-মুরগিকে … Read more

রাণীক্ষেত রোগের প্রতিকার ব্যবস্থা

রাণীক্ষেত রোগ : এটি ভাইরাসজনিত একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এ রোগ প্রথমে ভারতের রাণীক্ষেত নামক স্থানে দেখা দেয় বলে এ রোগের নাম রাখা হয় রাণীক্ষেত। এ রোগ দ্রুত বিস্তার লাভ করে। শীত ও বসন্তকালে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি ঘটে। প্রতিকার : এ রোগ দেখা দিলে মুরগি বাঁচানো খুবই কষ্টকর। রাণীক্ষেত রোগ হতে প্রতিকারের জন্য নিচের … Read more

রাণীক্ষেত রোগের লক্ষণ

রাণীক্ষেত রোগ : রাণীক্ষেত রোগটি ভাইরাসজনিত মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এ রোগ সর্ব প্রথমে ভারতের রাণীক্ষেত নামক স্থানে দেখা দেয় বলে এ রোগের নাম রাখা হয় রাণীক্ষেত। রাণীক্ষেত রোগ দ্রুত বিস্তার লাভ করে। শীত ও বসন্তকালে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি ঘটে থাকে। রোগের লক্ষণ

হাঁস-মুরগির রোগ সম্পর্কে আলোচনা

হাঁস-মুরগির নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা থাকে। প্রতিবছর নানা রোগে অনেক হাঁস-মুরগি মারা যায়। এজন্য মাংস ও ডিমের উৎপাদন কমে যায় এবং কৃষকের অনেক ক্ষতি হয়। হাঁস-মুরগির রোগব্যাধিগুলোকে সাধারণত পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: ১) ছত্রাকজনিত রোগ : রক্ত আমাশয়, কৃমি ইত্যাদি।২) ভাইরাসজনিত রোগ : রাণীক্ষেত, বসন্ত, গামবোরো ইত্যাদি।৩) অপুষ্টিজনিত রোগ : ভিটামিন ও … Read more

খামারের নিয়মিত কার্যক্রম গুলো কি কি?

খামারের নিয়মিত কার্যক্রম গুলো নিম্নরূপ-১) প্রতিদিন সকলে পানি ও খাবার পানি পরিষ্কার করে পানি ও খাবার দেয়া।২) প্রতিদিন তিন বার ডিম তোলা।৩) প্রতিদিনের হিসাব প্রতিদিন রাখতে হবে।৪) সপ্তাহের কোন নির্দিষ্ট দিনে খাদ্য তৈরি করা।৫) খাদ্য মওজুদ রাখতে হবে।৬) নিয়মিত প্রতিষেধক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং রেজিস্ট্রারে লিখে রাখা।৭) অসুস্থ, মরা ও বাতিল মুরগির হিসাব রাখতে হবে।৮) দৈনিক … Read more

খামার ব্যবস্থাপনা

সুষ্ঠু খামার ব্যবস্থাপনা উৎপাদনের পূর্বশর্ত। পরিচর্যা ঠিকমতো করা হলে খামারে রোগব্যাধি কম হবে, খাদ্য অপচয় কম হবে এবং উৎপাদন খরচ কমে গিয়ে লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য নিচে বর্ণিত বিষয়গুলোর প্রতি বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।১) ঘরের মেঝেতে প্রয়োজনীয় জায়গা।২) আরামদায়ক বাসস্থান।৩) ডিম পাড়ার বাক্স।৪) পর্যাপ্ত আলো-বাতাস।৫) ডিম পাড়া মুরগির ঘরে আলোর ব্যবস্থা।৬) শুকনো … Read more

error: Content is protected !!