রোগ নিরাময়ের চেয়ে রোগ প্রতিরোধ উত্তম কেন?

রোগ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম কারণ যে কোনো ক্ষেত্রে রোগ প্রতিকার করে তেমন ফল পাওয়া যায় না। এজন্য রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার পূর্বেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে পারলে ক্ষতি কম হয়। রোগের প্রতিরোধের ফরে রোগের জীবাণু যেমন- ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বিস্তার লাভ করতে পারে না।

হররা কী?

পুকুরে অতিরিক্ত কাদা হলে একটি দড়ির মধ্যে ইটের টুকরা বেঁধে তা পানিতে টেনে তলার গ্যাস দূর করার উপকরণটিকে বলে হররা।

পারিবারিক মৎস্য খামার স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য কী?

আমাদের দেশে গ্রামে গঞ্জে পারিবারিক পর্যায়ে যে মৎস্য খামার স্থাপন করা হয়, তাকে পারিবারিক মৎস্য খামার বলে। পারিবারিক মৎস্য খামার স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে পরিবারের মাছের চাহিদা মেটানো এবং সাথে সম্ভব হলে বাড়তি কিছু মাছ বাজারে বিক্রি করে পরিবারের স্বচ্ছলতা বৃদ্ধি করা। এছাড়াও পারিবারিক খামারের মাধ্যমে পরিবারের বেকার সদস্যের কর্মসংস্থানের সুযোগ হতে পারে।

বাছুরের জন্য শাল দুধ প্রয়োজন কেন?

গাভি প্রসবের ৫-৭ দিন পর্যন্ত শাল দুধ দেয়। প্রসবের পর বাছুরকে শাল দুধ খাওয়াতে হবে, কারণ এই শাল দুধ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। অর্থাৎ বাছুরের বেড়ে উঠার জন্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের পুষ্টি উপাদান শাল দুধের মধ্যে বিদ্যমান।

কৃত্রিম প্রজননের সুবিধা

কৃত্রিম প্রজননের সুবিধা –১। অনুন্নত দেশীয় জাতের প্রাণির/গরুর উন্নয়ন ঘটানো যায়।২। কোনো ষাঁড় থেকে একবার সংগ্রহ করা বীর্য দ্বারা ১০০-৪০০ বকনা বা গাভীকে প্রজনন করানো যায়।৩। উন্নত জাতের বা কাঙ্খিত ষাঁড়ের বীর্য ব্যবহার করা যায়।৪। উন্নত জাতের বা কাঙ্খিত ষাঁড়ের বীর্য দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা যায।৫। উন্নত জাতের ষাঁড় সঙ্গমে অক্ষম হলেও বীর্য সংগ্রহ … Read more

কৃত্রিম প্রজননের গুরুত্ব

কৃত্রিম প্রজননের গুরুত্ব১। অনুন্নত গরুর জাতকে উন্নত জাতে রূপান্তরিত করা যায়।২। উন্নত জাতে রূপান্তরিত করায় দুধ ও মাংসের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়।৩। গবাদিপশুর প্রজনন সংকট প্রতিরোধ করা যায়।৪। বকনা বা গাভীর গর্ভধারণের হার বেশি হয়।৫। কাঙ্খিত জাতের হাইব্রিড বা সংকর বাচ্চা উৎপাদন করা যায়।৬। গবাদিপশুর বিভিন্ন ধরনের যৌন রোগ থেকে প্রতিকার পাওয়া যায়।৭। কৃত্রিম প্রজনন … Read more

error: Content is protected !!