বাচ্চা ফোটানোর ডিম কিভাবে সংরক্ষণ এর উপর ডিম ফোটানো নির্ভর করে।
বাছাইকৃত ডিম সংরক্ষণে করণীয় বিষয়সমূহঃ ফোটানোর জন্য বাছাইকৃত ডিম সংরক্ষণের সময় নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
১) বায়ুর আর্দ্রতাঃ শতকরা প্রায় ৭৫ ভাগ আর্দ্রতাবিশিষ্ট বায়ু ডিম সংরক্ষণের জন্য উপযুক্ত। আর্দ্রতা কম হলে ডিম ফুটার ক্ষমতা কমে যায়।
আরো পড়ুনঃ কম ডিম পাড়া মুরগির লক্ষণ সমূহ কি কি?
২) তাপমাত্রা : ডিম সংরক্ষণের আদর্শ তাপমাত্রায় (১০-১৫) ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। বড় বড় হ্যাচারিতে ডিম সংরক্ষণ করতে হলে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষ ব্যবহার করা উচিত।
৩. ডিমের বয়স : ডিম শীতঋতুতে ৭ থেকে ১০ দিন এবং গ্রীষ্ম ঋতুতে ৩ থেকে ৪ দিন সংরক্ষণ করা যায়। এর চেয়ে বেশিদিন সংরক্ষণ করা হলে সে ডিম ফুটে না।
৪. ডিম রাখার পদ্ধতি : ডিমের মোটা অংশ উপরে এবং ডিমের সরু অংশ নিচের দিকে রাখতে হবে। ডিমের যেন ঝাঁকি না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ঝাঁকি লাগা ডিম বাচ্চা হয় না।
৫. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা : সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন স্থানে ডিম সংরক্ষণ করা দরকার।