অম্ল, ক্ষারক ও লবণের ব্যবহার, অধ্যায়-৭, নবম-দশম বিজ্ঞান

পূর্বের শ্রেণিতে তোমরা অম্ল, ক্ষার ও লবণ কী ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তার একটা প্রাথমিক ধারণা পেয়েছ। এই অধ্যায়ে আমরা অম্ল বা এসিড, ক্ষার ও লবণ সম্পর্কে আরেকটু বিস্তারিত আলোচনা করব। এগুলো কীভাবে আমাদের দৈনন্দিন কিংবা কর্মজীবনে ব্যবহার করা হয়, সেটার একটা ধারণা দেওয়া হবে। অম্ল ও ক্ষারের পরিমাপের জন্য pH বলে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে, এই অধ্যায় শেষে আমরা সেটি সম্পর্কেও ধারণা পেয়ে যাব।

এই অধ্যায় শেষে আমরা-

  • শক্তিশালী ও দুর্বল এসিডের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে পারব;
  • প্রাত্যহিক জীবনে এসিডের ব্যবহার এবং সাবধানতা ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • এসিড অপব্যবহারের সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করতে পারব;
  • নির্দেশক ব্যবহার করে বিভিন্ন বস্তুর অম্লত্ব ও ক্ষারত্ব চিহ্নিত করতে পারব;
  • পাকস্থলীতে এসিডিটির কারণ এবং সঠিক খাদ্য নির্বাচন ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • পদার্থের pH-এর মান জানার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • ক্ষারকের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • প্রাত্যহিক জীবনে ক্ষারের প্রয়োজনীয়তা এবং ব্যবহারের সাবধানতা ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • প্রশমনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • প্রাত্যহিক জীবনে প্রশমনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • লবণের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • প্রাত্যহিক জীবনে লবণের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব;
  • পরীক্ষণের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার লবণ তৈরি করতে পারব;
  • আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে অম্ল, ক্ষার ও লবণের অবদানকে প্রশংসা করব।
error: Content is protected !!