পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

কোনো কৃত্রিম উপগ্রহের আবর্তনকাল নিজ অক্ষের চারদিকে ঘূর্ণায়মান পৃথিবীর আবর্তনকালের সমান হলে ঐ উপগ্রহকে ভূস্থির উপগ্রহ বলে।

পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান শূন্য। সুতরাং পৃথিবীর কেন্দ্রে যদি কোনো বস্তুকে নিয়ে যাওয়া যায়, তাহলে বস্তুর উপর পৃথিবীর কোনো আকর্ষণ থাকবে না। তাই পৃথিবীর কেন্দ্রে বস্তুর ওজন শূন্য হয়।

নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রবাহীর দুটি স্তরের মধ্যে বেগের নতি একক রাখতে প্রবাহী স্তরের একক ক্ষেত্রফলে যে স্পর্শকীয় বলের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ প্রবাহীর সান্দ্রতা সহগ বলে।

কোনো কিছু ব্যাখ্যার জন্য যে আনুষ্ঠানিক চিন্তাধারা, ভাব বা ধারণা তাকে তত্ত্ব বলে।

একটি লন রোলারকে ঠেলার সময় প্রযুক্ত বলের উলম্ব উপাংশ নিচের দিকে ক্রিয়া করে। ফলে রোলারটি প্রকৃত ওজনের চেয়ে ভারী মনে হয়। অন্যদিকে রোলারটিকে টানার সময় এর উপর প্রযুক্ত বলের উলম্ব উপাংশ উপরের দিকে হওয়ায় এটি রোলারের ওজন কমিয়ে দেয়। ফলে লন রোলার ঠেলার চেয়ে টানা সহজ হয়।

পৃষ্ঠটান কী? কোনো তরল পৃষ্ঠের উপর একটি রেখা কল্পনা করলে রেখাটির উভয় পার্শ্বে প্রতি একক দৈর্ঘ্যে রেখার লম্বভাবে এবং তরল পৃষ্ঠের স্পর্শক বরাবর যে বল বা টান ক্রিয়া করে তাই পৃষ্ঠটান বা তলটান। পৃষ্ঠটানের প্রভাব

পানি কাচনল বেয়ে ওপরে উঠে, পারদ মুক্ত তল থেকে নল বেয়ে নিচে নামে। কারণ পানি কাচনলকে ভিজিয়ে দেয় যে সকল তরল কাচ নলকে ভিজিয়ে দেয় তাদের বেলায় নলের ভেতরকার তরলের তল পাত্রের তরলের মুক্ত তলের চেয়ে উপরে ওঠে যায় অর্থাৎ তরলের ঊর্ধ্বারোহণ বা অধিক্ষেপণ হয়। আবার, পারদ কাচ নলকে ভিজায় না, যে সকল তরল কাচ … Read more

তড়িৎ দুই প্রকার। যথাঃ ১) স্থির তড়িৎ এবং ২) চল তড়িৎ। ১) স্থির তড়িৎঃ তড়িৎ যখন কোন বস্তুতে আবদ্ধ থাকে এবং প্রবাহিত হয় না তখন তাকে স্থির তড়িৎ বলে। ২) চল তড়িৎঃ তড়িৎ যখন কোন বস্তুর মধ্য দিয়ে চলাচল করে বা প্রবাহিত হয় তখন তাকে চল তড়িৎ বলে।