প্রমাণ বিচ্যুতির সংজ্ঞা দাও।
বিচ্যুতিগুলোর গড় নির্ণয়ের পরিবর্তে তাদের বর্গের গড় বের করে তার বর্গমূল নির্ণয় করা হয়। এই বর্গমূলের পরিমাণকে প্রমাণ বিচ্যুতি বলে।
বিচ্যুতিগুলোর গড় নির্ণয়ের পরিবর্তে তাদের বর্গের গড় বের করে তার বর্গমূল নির্ণয় করা হয়। এই বর্গমূলের পরিমাণকে প্রমাণ বিচ্যুতি বলে।
স্বাধীন চলরাশির ক্ষুদ্র পরিবর্তনের সাপেক্ষে অধীন চলরাশির পরিবর্তনের হার নির্ণয়ের পদ্ধতিকে ব্যবকলন বলে।
সময়ের সাথে কোনো বস্তু যদি পারিপার্শ্বিকের সাপেক্ষে অবস্থান পরিবর্তন না করে তবে এর অবস্থাকে স্থিতি বলে।
বল যা স্থির বস্তুর উপর ক্রিয়া করে তাকে গতিশীল করে বা করতে চায় এবং গতিশীল বস্তুর উপর ক্রিয়া করে তার গতির পরিবর্তন করে বা করতে চায় তাকে বল বলে। বলের বৈশিষ্ট্য ১) বলের দিক আছে। ২) বল জোড়ায় জোড়ায় ক্রিয়া করে। ৩) কোনো বল একটি বস্তুতে ত্বরণ সৃষ্টি করতে পারে। ৪) বল কোনো বস্তুকে বিকৃত … Read more
কৃত্রিম উপগ্রহ কাকে বলে? যে সকল মহাশূন্যযান নির্দিষ্ট কক্ষপথে থেকে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে তাদের কৃত্রিম উপগ্রহ বলে। ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর রাশির বিজ্ঞানীরা সর্বপ্রথম মহাশূন্যে একটি কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠান। যার নাম ছিল স্পুটনিক-১। পরীক্ষায় দেখা গেছে, একটি বস্তুকে পৃথিবী পৃষ্ঠ হতে প্রায় 930 km উপরে তুলে ভূ-পৃষ্ঠের সমান্তরালে 8.05 kms-1 হতে 11.1 kms-1 বেগে মহাশূন্যে উৎক্ষেপন করলে, … Read more
উড্ডয়ন কাল কাকে বলে? প্রাসের নিক্ষেপের পর আবার ভূপৃষ্ঠে একই তলে ফিরে আসতে যে সময় লাগে তাকে উড্ডয়ন কাল বলা হয়। বস্তু ভূপৃষ্ঠে ফিরে আসলে উলম্ব সরণ শূন্য। উড্ডয়ন কালের সূত্র
আনুভূমিক পাল্লা কাকে বলে? প্রসঙ্গ সমতলে নিক্ষেপন ও পতন বিন্দুর মধ্যবর্তী দূরত্বকে প্রাসের পাল্লা বলে। প্রাসের পাল্লাকে R ধরা হয়। আনুভূমিক পাল্লা সূত্র
পারদ একটি উজ্জ্বল ধাতব তরল পদার্থ। তাপ প্রয়োগে তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে সাথে পারদের আয়তন সুষমভাবে বাড়ে। পারদের এই ধর্মকে কাজে লাগিয়ে থার্মোমিটার তৈরী করা হয় এবং এই থার্মোমিটারকে পারদ থার্মোমিটার বলা হয়।