সেইদিন এই মাঠ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
১. খেয়া নৌকাগুলো কোথায় এসে লেগেছে?
উত্তর : খেয়া নৌকাগুলো চরের খুব কাছে এসে লেগেছে।
২. লক্ষ্মীপেঁচার কণ্ঠে কী ধ্বনিত হয়?
উত্তর : লক্ষ্মীপেঁচার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় মঙ্গল বার্তা।
৩. কুসুমকুমারী দাশ কেমন কবি ছিলেন?
উত্তর : কুসুমকুমারী দাশ স্বভাব কবি ছিলেন।
৪. কবি জীবনান্দ দাশ বাংলাদেশকে কী রূপে দেখেছেন?
উত্তর : কবি জীবনান্দ দাশ বাংলাদেশকে এক অনন্য রূপসী রূপে দেখেছেন।
৫. চালতাফুল কীসের জলে ভিজবে?
উত্তর : চালতাফুল শিশিরের জলে ভিজবে।
৬. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় বর্ণিত ফুলের নাম কী?
উত্তর : ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় বর্ণিত ফুলের নাম চালতাফুল।
৭. শিশিরের জলে কবি কী ভেজার কথা বলেছেন?
উত্তর : শিশিরের জলে কবি চালতাফুল ভেজার কথা বলেছেন।
৮. লক্ষ্মীপেঁচা অবিরতভাবে কার তরে গান গাইবে?
উত্তর : লক্ষ্মীপেঁচা তার লক্ষ্মীটির তরে অবিরতভাবে গান গাইবে।
৯. চারিদিকে কেমন গন্ধ?
উত্তর : চারিদিকে ভিজে গন্ধ।
১০. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় চারিদিকে কীসের উল্লেখ রয়েছে?
উত্তর : ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় চারিদিকে শান্ত বাতির উল্লেখ রয়েছে।
১১. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় খেয়ানৌকাগুলো কোথায় এসে লেগেছে?
উত্তর : ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় খেয়ানৌকাগুলো চরের খুব কাছে এসে লেগেছে।
১২. কী ধুলো হয়ে গেছে?
উত্তর : এশিরিয়া ধুলো হয়ে গেছে।
১৩. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় মানুষের তৈরি কোন সভ্যতা বিলীন হওয়ার কথা আছে?
উত্তর : ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় মানুষের তৈরি এশিরিয়া ও বেবিলনীয় সভ্যতা বিলীন হওয়ার কথা আছে।
১৪. জীবনানন্দ দাশের কবিতার মৌলিক প্রেরণা কী?
উত্তর : জীবনানন্দ দাশের কবিতার মৌলিক প্রেরণা হলো প্রকৃতির রহস্যময় সৌন্দর্য।
১৫. জীবনানন্দ দাশের দৃষ্টিতে বাংলাদেশ কী?
উত্তর : জীবনানন্দ দাশের দৃষ্টিতে বাংলাদেশ এক অনন্য রূপসি।
সেইদিন এই মাঠ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
১. ‘সেইদিন এই মাঠ স্তব্ধ হবে নাকো জানি।’ – চরণটিতে কী বোঝানো হয়েছে?
২. ‘সোনার স্বপ্নের সাধ’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
৩. ‘এশিরিয়া ধুলো আজ – বেবিলন ছাই হয়ে আছে।’ – বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
৪. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় প্রকৃতির যে শাশ্বত রূপটি ফুটে উঠেছে তা বর্ণনা করো।