তৈলচিত্রের ভূত গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন-১: পরাশর ডাক্তার কোথায় বসে চিঠি লিখেছিলেন?
উত্তর : পরাশর ডাক্তার নিজের প্রকাণ্ড লাইব্রেরিতে বসে চিঠি লিখেছিলেন।
প্রশ্ন-২: নগেন কীভাবে ঘরে ঢুকল?
উত্তর : নগেন চোরের মতো ঘরে ঢুকল।
প্রশ্ন-৩: নগেনের মামা নগেনের নামে কী উইল করে রেখে গিয়েছিলেন?
উত্তর: নগেনের মামা নগেনের নামে মোটা অঙ্কের টাকা ও সম্পত্তি উইল করে রেখে গিয়েছিলেন।
প্রশ্ন-৪: নগেনের ঘুম আসছিল না কেন?
উত্তর: মামার প্রতি মিথ্যে ভক্তির অভিনয় থেকে অনুশোচনা জাগ্রত হওয়ার কারণে নগেনের ঘুম আসছিল না।
প্রশ্ন-৫: নগেনের লাইব্রেরিটি কোন আমলের?
উত্তর : নগেনদের লাইব্রেরিটি নগেনের দাদামশায়ের আমলের।
প্রশ্ন-৬: লাইব্রেরির দেয়ালে কয়টি তৈলচিত্র ছিল?
উত্তর : লাইব্রেরির দেয়ালে তিনটি তৈলচিত্র ছিল।
তৈলচিত্রের ভূত গল্পের অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন-১: নগেন তার মামার ছবি স্পর্শ করে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল কেন?
উত্তর : নগেন তার মামার ছবি স্পর্শ করে বৈদ্যুতিক শক খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল।
নগেন তার মামাকে কৃপণ ভাবত। তাই মামার প্রতি তার কোনো ভক্তি-শ্রদ্ধা ছিল না। কিন্তু মামার মৃত্যুর পর নগেন জানতে পারে মামা তাকে সম্পত্তি দান করেছেন। নিজের এই হীন মনোভাবের জন্য মামার তৈলচিত্রের কাছে ক্ষমা চাইতে যায় সে। তখন তৈলচিত্রটি স্পর্শ করতেই বৈদ্যুতিক শক খেয়ে পড়ে যায় নগেন। এই শক খাওয়ার বিষয়টি মামার প্রেতাত্মার কাজ ভেবে ভয় পায় সে। আর এ কারণেই নগেন তার মামার ছবি স্পর্শ করে অজ্ঞান হয়ে যায়।