ইমিউনিটি হল একটি জীবের ক্ষতিকারক জীবাণু, যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা পরজীবী থেকে নিজেকে রক্ষা করার ক্ষমতা। এটি একটি জটিল প্রক্রিয়া যা বিভিন্ন ধরণের কোষ, অ্যান্টিবডি, এবং প্রোটিন জড়িত।
ইমিউনিটি দুটি প্রধান ধরণের:
- প্রাকৃতিক ইমিউনিটি: এই ধরণের ইমিউনিটি জন্মগতভাবে জীবের মধ্যে বিদ্যমান। এটি ত্বক, শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি, এবং সাদা রক্ত কোষের মতো প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা দ্বারা সরবরাহ করা হয়।
- অর্জিত ইমিউনিটি: এই ধরণের ইমিউনিটি সংক্রমণের পরে বিকাশ হয়। এটি অ্যান্টিবডি এবং অন্যান্য প্রতিরক্ষামূলক প্রোটিন দ্বারা সরবরাহ করা হয়।
ইমিউনিটি আমাদেরকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। এটি আমাদেরকে ঠান্ডা, ফ্লু, এবং অন্যান্য সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা করে। এটি আমাদেরকে ক্যান্সার এবং অন্যান্য রোগ থেকেও রক্ষা করতে পারে।
ইমিউনিটি দুর্বল হলে, আমরা সংক্রমণের জন্য বেশি ঝুঁকির মধ্যে পড়ি। এই ধরনের ক্ষেত্রে, আমরা রোগে আক্রান্ত হতে পারি বা রোগটি আরও গুরুতর হতে পারে।
ইমিউনিটি বাড়াতে বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যেমন:
- স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
- পর্যাপ্ত ঘুম পাওয়া
- নিয়মিত ব্যায়াম করা
- স্ট্রেস কমানো
- টিকা দেওয়া
ইমিউনিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।