যখন কোন বিবাহ পাত্র-পাত্রী স্বাধীন ইচ্ছায় সম্পাদিত হয়ে থাকে তখন তাকে রোমান্টিক বিবাহ বলে। এ ধরনের বিবাহ প্রেমঘটিত বা ভালোবাসার বিবাহও বলে পরিচিত। প্রেম ঘটিত বিবাহ পিতামাতা বা অভিভাবকের অনুমতি সাপেক্ষে নয়। এ ধরনের বিবাহে অভিভাবকের অনুমতি বা অনুমোদন আবশ্যক হিসেবে বিবেচিত নয়। অনেক সময় এ ধরনের বিবাহে পাত্র-পাত্রী সামাজিক আচার অনুষ্ঠান ক্রিয়াকর্ম ছাড়াই রেজিস্ট্রীকরণের মাধ্যমে রোমান্টিক বিবাহ সম্পাদন করে থাকে। তবে কখনো কখনো পাত্র-পাত্রী নিজেরাই পছন্দ করে অভিভাবকগণ পরামর্শে অনেকক্ষেত্রে আবার আচার অনুষ্ঠান সুসম্পন্নের মাধ্যমে বিবাহ হয়ে থাকে।
Frequently Asked Questions
রোমান্টিক বিবাহ বলতে কী বোঝায়?
রোমান্টিক বিবাহ হলো এমন একটি সম্পর্ক যেখানে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গভীর প্রেম, আবেগ, সম্মান, এবং বোঝাপড়া থাকে। এটি শুধুমাত্র সামাজিক বা পারিবারিক বন্ধন নয়, বরং মনের গভীর সংযোগ।
রোমান্টিক বিবাহে কি মতভেদ হয় না?
মতভেদ হওয়া স্বাভাবিক। তবে রোমান্টিক বিবাহে দম্পতিরা সম্মানজনকভাবে তাদের মতভেদ সমাধান করতে শেখে।
যোগাযোগ রোমান্টিক বিবাহে কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
যোগাযোগ রোমান্টিক বিবাহের মেরুদণ্ড। খোলামেলা এবং সৎ যোগাযোগ ভুল বোঝাবুঝি দূর করে এবং সম্পর্ককে মজবুত করে।
শারীরিক অন্তরঙ্গতা রোমান্টিক বিবাহের জন্য কতটা জরুরি?
শারীরিক অন্তরঙ্গতা রোমান্টিক বিবাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যা দম্পতির মধ্যে মানসিক ও শারীরিক সংযোগকে আরও গভীর করে।
রোমান্টিক বিবাহে তৃতীয় পক্ষের প্রভাব কেমন হতে পারে?
তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ রোমান্টিক বিবাহে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এক্ষেত্রে দম্পতির নিজেদের মধ্যে দৃঢ়তা থাকা উচিত।
বিবাহ বিচ্ছেদ কি রোমান্টিক বিবাহের শেষ পরিণতি?
বিবাহ বিচ্ছেদ যেকোনো বিবাহেরই একটি সম্ভাব্য পরিণতি, তবে রোমান্টিক বিবাহে দম্পতিরা সাধারণত সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করে। প্রয়োজনে পেশাদার পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।