- ‘পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়’ – কী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে?
- ‘আমি তোমার ধর্মের সহায়’ – এ কথা বলার কারণ কী? বুঝিয়ে লেখো।
- ‘যখন বিচারে পরাস্ত হইবে তখন গম্ভীরভাবে উপদেশ প্রদান করিবে-ব্যাখ্যা করো।
যে চোরের নামে আঁতকে ওঠে, তাকে চোরের চেয়েও অধার্মিক বলার কারণ ব্যাখ্যা করো।
যে চোরের নামে আঁতকে ওঠে, সে চোরের চেয়ে বড় অন্যায় করে বলেই তাকে চোরের চেয়ে বড় অধার্মিক বলা হয়েছে।
মূলত যারা নিতান্তই দৈন্য বা ক্ষুধার তাড়নায় কাহিল, তারা চুরি করে জীবন বাঁচানোর জন্যে। এটা খারাপ হলেও জীবন বাচানোর জন্যে আবশ্যক। কিন্তু যাদের অনেক থাকা সত্ত্বেও অন্যকে বঞ্চিত করে তারা চোরের চেয়েও বড় অধার্মিক। কারণ তারা চুরি করে না হয়তো, কিন্তু পাঁচশত জনের খাবার একাই দখল করে রাখার ফলে চোর চুরি করতে বাধ্য হয়।