ইতিহাস পাঠের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা অতীতকে জানতে পারি। অতীতের ঘটনা, সংস্কৃতি, সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি, ধর্ম, শিল্পকলা, সাহিত্য, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, যুদ্ধ, শান্তি, বিপ্লব, সংস্কার, ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারি। ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা অতীতের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। অতীতের সফলতার গল্পগুলো থেকে অনুপ্রেরণা পেতে পারি। ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, মূল্যবোধ, পরিচয়, ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন হতে পারি। ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা আমাদের দেশ, জাতি, বিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারি। ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা আমাদের চিন্তাভাবনা, দৃষ্টিভঙ্গি, বিচারবুদ্ধি, বিবেক, ইত্যাদি উন্নত করতে পারি।
ইতিহাস পাঠের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয়তা নিচে উল্লেখ করা হলো:
- অতীতের জ্ঞান: ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা অতীতের ঘটনা, সংস্কৃতি, সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি, ধর্ম, শিল্পকলা, সাহিত্য, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, যুদ্ধ, শান্তি, বিপ্লব, সংস্কার, ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারি।
- ভুল থেকে শিক্ষা: ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা অতীতের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। অতীতের সফলতার গল্পগুলো থেকে অনুপ্রেরণা পেতে পারি।
- নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য: ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, মূল্যবোধ, পরিচয়, ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন হতে পারি।
- দেশ ও বিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞান: ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা আমাদের দেশ, জাতি, বিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারি।
- চিন্তাভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত করা: ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা আমাদের চিন্তাভাবনা, দৃষ্টিভঙ্গি, বিচারবুদ্ধি, বিবেক, ইত্যাদি উন্নত করতে পারি।
- বর্তমানকে বোঝা: ইতিহাস বর্তমানকে বুঝতে সাহায্য করে। অতীতের ঘটনা এবং প্রবণতাগুলি কীভাবে বর্তমান পরিস্থিতি তৈরি করেছে তা বুঝতে সাহায্য করে।
- ভবিষ্যতের পথনির্দেশ: ইতিহাস ভবিষ্যতের জন্য একটি পথনির্দেশক হতে পারে। অতীতের সাফল্য এবং ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে, আমরা ভবিষ্যতের জন্য আরও ভাল সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
- সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা: ইতিহাস অধ্যয়ন সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে। এটি শিক্ষার্থীদের প্রমাণ মূল্যায়ন করতে, বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনা করতে এবং যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে উৎসাহিত করে।
- সহমর্মিতা ও সহনশীলতা: ইতিহাস বিভিন্ন সংস্কৃতি, বিশ্বাস এবং জীবনধারা সম্পর্কে জ্ঞান সরবরাহ করে, যা সহমর্মিতা এবং সহনশীলতা বিকাশে সহায়তা করে।
ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা একটি সমৃদ্ধ, জ্ঞানবান ও সচেতন সমাজ গঠন করতে পারি।