আইসোটোন কাকে বলে? আইসোটোনের বৈশিষ্ট্য

আইসোটোন (Isotone) কাকে বলে?

যেসব পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোন বলা হয়। যেমন : 36Sr, 37Cl, 38Ar, 39Kr এরা পরস্পরের আইসোটোন। কারণ এদের প্রত্যেকের ক্ষেত্রে নিউট্রন সংখ্যা 20 কিন্তু এদের ভর সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা অসমান। 

আইসোটোন মনে রাখার উপায়ঃ

আইসোটোনের নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে এটা মনে রাখার জন্য নিউট্রনআইসোটোন দুটি শব্দের শেষেই 'ন' আছে, এই মিলটি মনে রাখা যেতে পারে।


আইসোটোনের বৈশিষ্ট্য

১। আইসোটোন সমূহ ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমাণু।

২। তাদের পারমাণবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখা ভিন্ন কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা একই।

৩। পারমাণবিক সংখ্যা ভিন্ন হওয়ায় পরস্পরের আইসোটোনসমূহ পর্যায় সারণিতে ভিন্ন অবস্থানে থাকে।

আরো পড়ুনঃ

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url