প্রথম অধ্যায় - ভূগোল ও পরিবেশ

প্রথম অধ্যায়
ভূগোল ও পরিবেশ

পৃথিবী আমাদের বাসভূমি। পৃথিবীতে বাস করে নানান রকম মানুষ, বিচিত্র তাদের জীবনধারা। পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে রয়েছে নানান রকম পরিবেশ ও প্রকৃতি এবং মানুষ ও মানুষের বিভিন্ন রকম সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। এসব আধুনিক ভূগোলের আলোচ্য বিষয়। সুতরাং, ভূগোল একদিকে প্রকৃতির বিজ্ঞান অন্যদিকে পরিবেশ ও সমাজের বিজ্ঞান। এ অধ্যায়ে আমরা ভূগোল ও পরিবেশ, এদের পরিধি, ভূগোলের বিভিন্ন শাখা ও ভূগোল পাঠের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করব।

এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা-

  • ভূগোল ও পরিবেশের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • ভূগোলের পরিধি বর্ণনা করতে পারব।
  • ভূগোল ও পরিবেশ পাঠের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • ভূগোল ও পরিবেশের উপাদানসমূহের আন্তঃসম্পর্ক বিশ্লেষণ করতে পারব।

ভূগোলের ধারণা (Concept of Geogrphy)

আমরা পৃথিবীতে বাস করি। পৃথিবী আমাদের আবাসভূমি। মানুষের আবাসভূমি হিসেবে পৃথিবীর বর্ণনা হলো ভূগোল। ইংরেজী Geograph শব্দটি থেকে ভূগোল শব্দ এসেছে। প্রাচীন গ্রিসের ভূগোলবিদ ইরাটসথেনিস প্রথম Geograph শব্দ ব্যবহার করেন। Geo ও graphy শব্দ দুটি মিলে হয়েছে Geography| Geo শব্দের অর্থ ‘ভূ’ বা পৃথিবী এবং graph শব্দের অর্থ বর্ণনা। সুতরাং Geography শব্দটির অর্থ পৃথিবীর বর্ণনা। পৃথিবী আবার মানুষের আবাসভূমি। অধ্যাপক ম্যাকনি (E. A. Macnee) মানুষের আবাসভূমি হিসেবে পৃথিবীর আলোচনা বা বর্ণনাকে বলেছেন ভূগোল। তাঁর মতে ভৌত ও সামাজিক পরিবেশে মানুষের কর্মকাণ্ড ও জীবনধারা নিয়ে যে বিষয় আলোচনা করে তাই ভূগোল। অধ্যাপক ডাডলি স্ট্যাম্পের (Professsor L.Dudley Stamp) মতে, পৃথিবী ও এর অধিবাসীদের বর্ণনাই হলো ভূগোল। কোনো কোনো ভূগোলবিদ ভূগোলকে বলেছেন পৃথিবীর বিবরণ, কেউ বলেছেন পৃথিবীর বিজ্ঞান। অধ্যাপক কার্ল রিটার (Carl Ritter) ভূগোলকে বলেছেন পৃথিবীর বিজ্ঞান।

ভূগোল একদিকে প্রকৃতির বিজ্ঞান আবার অন্যদিকে পরিবেশ ও সমাজের বিজ্ঞান। প্রকৃতি, পরিবেশ ও সমাজ সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান হলো ভূগোলের আলোচ্য বিষয়। রিচার্ড হার্টশোন (Richard Hartshorne) বলেন, পৃথিবীপৃষ্ঠের পরিবর্তনশীল বৈশিষ্ট্যের যথাযথ যুক্তিসঙ্গত ও সুবিন্যসত্ম বিবরণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয় হলো ভূগোল।

মার্কিন ভূগোলবিদ অ্যাকারমেনের (E. A. Ackerman) মতে, ভূগোল সকল মানবসম্প্রদায় ও পৃথিবীপৃষ্ঠে তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের সম্বনয়ে গঠিত ব্যাপক মিথস্ক্রিয়া ব্যবস্থার উপলব্ধি ছাড়া আর কিছুই নয়। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির বিজ্ঞান একাডেমি ১৯৬৫ সালে ভূগোলের একটি সংজ্ঞা দিয়েছে। এর মতে, পৃথিবীপৃষ্ঠে প্রাকৃতিক পরিবেশের উপব্যবস্থাগুলো কীভাবে সংগঠিত এবং এসব প্রাকৃতিক বিষয় বা অবয়বের সঙ্গে মানুষ নিজেকে কীভাবে বিন্যসত্ম করে তার ব্যাখ্যা খোঁজে ভূগোল।

আলেকজান্ডার ফন হামবোল্টের (Alexandar von Humbolt) মতে, ভূগোল হলো প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কিত বিজ্ঞান, প্রকৃতিতে যেটি কিছু আছে তার বর্ণনা ও আলোচনা এর অন্তর্ভুক্ত।

মানুষ পৃথিবীতে বাস করে এবং এই পৃথিবীতেই তার জীবনযাত্রা নির্বাহ করে। পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশ তার জীবনযাত্রাকে প্রভাবিত করে। পৃথিবীর জলবায়ু, ভূপ্রকৃতি, উদ্ভিদ, প্রাণী, নদ-নদী, সাগর, খনিজ সম্পদ তার জীবনযাত্রাকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে। তার ক্রিয়াকলাপ তার পরিবেশে ঘটায় নানান রকম পরিবর্তন। ঘর-বাড়ি, অফিস-আদালত, রাস্তা-ঘাট, শহর-বন্দর নির্মাণ প্রকৃতি ও পরিবেশকে বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত করে। বনভূমি কেটে তৈরি হয় গ্রাম বা শহরের মতো লোকালয়। খাল, বিল, পুকুর ভরাট হয়। মানুষ ও পরিবেশের মধ্যে এই মিথস্ক্রিয়ার একটি সম্বন্ধ আছে। এই সম্বন্ধের মূলে আছে কার্যকারণের খেলা। ভূগোলের প্রধান কাজ হলো এই কার্যকারণ উদঘাটন করা। পৃথিবীর পরিবেশের সীমার মধ্যে থেকে মানুষের বেঁচে থাকার যে সংগ্রাম চলছে সে সম্পর্কে যুক্তিপূর্ণ আলোচনাই ভূগোল।

পরিবেশের ধারণা (Concept of Environment)

মানুষ যেখানেই বাস করুক তাকে ঘিরে একটি পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিরাজমান। প্রকৃতির সকল দান মিলেমিশে তৈরি হয় পরিবেশ। নদী, নালা, সাগর, মহাসাগর, পাহাড়, পর্বত, বন, জঙ্গল, ঘর, বাড়ি, রাস্তা-ঘাট, উদ্ভিদ, প্রাণী, পানি, মাটি ও বায়ু নিয়ে গড়ে ওঠে পরিবেশ। কোনো জীবের চারপাশের সকল জীব ও জড় উপাদানের সর্বসমেত প্রভাব ও সংঘটিত ঘটনা হলো ঐ জীবের পরিবেশ। পরিবেশ বিজ্ঞানী আর্মসের (Arms) মতে, জীবসম্প্রদায়ের পারিপার্শ্বিক জৈব ও প্রাকৃতিক অবস্থাকে পরিবেশ বলে।

পার্ক (C. C. Park) বলেছেন,পরিবেশ বলতে স্থান ও কালের কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুতে মানুষকে ঘিরে থাকা সকল অবস্থার যোগফল বোঝায়।স্থান ও কালের পরিবর্তনের সঙ্গে পরিবেশও পরিবর্তিত হয়। যেমন- শুরুতে মাটি, পানি, বায়ু,উদ্ভিদ,প্রাণী নিয়ে ছিল মানুষের পরিবেশ।পরবর্তীতে এর সঙ্গে যোগ হয়েছে মানুষের সামাজিক,অর্থনৈতিক,সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কার্যাবলি।ফলে সৃষ্টি হয়েছে এক নতুন ধরনের পরিবেশ।

পরিবেশের উপাদান (Elements of Environment)

পরিবেশের উপাদান দুই প্রকার যেমন জড় উপাদান ও জীব উপাদান। যাদের জীবন আছে, যারা খাবার খায়,যাদের বৃদ্ধি আছে,জন্ম আছে, মৃত্যু আছে তাদের বলে জীব। গাছ-পালা, পশু-পাখি,কীট-পতঙ্গ, মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী হলো জীব। এরা পরিবেশের জীব উপাদান। জীবদের নিয়ে গড়া পরিবেশ হলো জীব পরিবেশ।মাটি, পানি,বায়ু,পাহাড়,পর্বত,নদী,সাগর,আলো,উষ্ণতা,আর্দ্রতা হলো পরিবেশের জড় উপাদান।এই জড় উপাদান নিয়ে গড়া পরিবেশ হলো জড় পরিবেশ।

পরিবেশের প্রকারভেদ

পরিবেশ দুই প্রকার। ভৌত বা প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সামাজিক পরিবেশ। প্রকৃতির জড় ও জীব উপাদান নিয়ে যে পরিবেশ তাকে ভৌত বা প্রাকৃতিক পরিবেশ বলে। এই পরিবেশে থাকে মাটি, পানি, বায়ু, পাহাড়, পর্বত, নদী, সাগর, আলো, গাছ-পালা, পশু-পাখি, কীট-পতঙ্গ, মানুষ ও অন্যান্য ক্ষুদ্র প্রাণি। মানুষের তৈরি পরিবেশ হলো সামাজিক পরিবেশ। মানুষের আচার-আচরণ, উৎসব-অনুষ্ঠান, রীতি-নীতি, শিক্ষা, মূল্যবোধ, অর্থনীতি, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে যে পরিবেশ গড়ে ওঠে তা হলো সামাজিক পরিবেশ।

ভূগোল ও পরিবেশের পরিধি(Scope of Geography)

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশ,নতুন নতুন আবিষ্কার,উদ্ভাবন,চিন্তা-ধারণার বিকাশ,সমাজের মূল্যবোধের পরিবর্তন ভূগোলের পরিধিকে অনেক বিস্তৃত করেছে।এখন নানান রকম বিষয় যেমন ভূমিরূপবিদ্যা, আবহাওয়াবিদ্যা,সমুদ্রবিদ্যা,মৃত্তিকাবিদ্যা,প্রাণিবিদ্যা,সমাজবিদ্যা,অর্থনীতি,রাজনীতি ইত্যাদি ভূগোল বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা

ক) প্রাকৃতিক ভূগোল (Physical geography):

ভূগোলের যে শাখায় ভৌত পরিবেশ ও এর মধ্যে কার্যরত বিভিন্ন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত থাকে তাকে প্রাকৃতিক ভূগোল বলে। পৃথিবীর ভূমিরূপ, এর গঠন প্রক্রিয়া, বায়ুমণ্ডল, বারিমণ্ডল, জলবায়ু ইত্যাদি প্রাকৃতিক ভূগোলের আলোচ্য বিষয়।

১.ভূমিরূপবিদ্যা(Geomorphology): ভূমিরূপবিদগণ একটি গ্রহের নগ্নীভবন এবং ক্ষয়ীভবনের ভূমিরূপের পরিবর্তন সম্পর্কে আলোচনা করে।

২.জলবায়ুবিদ্যা(Climatology): জলবায়ুবিদ্যা পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের দীর্ঘমেয়াদী আবহাওয়া ধরন এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে পৃথিবীর প্রভাব সস্পর্কে আলোচনা করে।

৩.জীবভূগোল(Biogeography): পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রাণিজগৎ এবং উদ্ভিদের বন্টন নিয়ে জীবভূগোল আলোচনা করে।

৪.মৃত্তিকা ভূগোল (Soil Geography): মৃত্তিকা ভূগোলবিদগণ অশ্মমন্ডলের উপরিভাগের মৃত্তিকা এবংএর বন্টন ও বিন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করে।

৫.সমুদ্রবিদ্যা(Oceanography): পৃথিবীর প্রায় তিন-চর্তুথাংশ সমুদ্র। বিভিন্ন মহাদেশের মধ্যে সমুদ্রপথে যোগাযোগ, সমুদৃপৃষ্ঠের উত্থান, অবনমন, সমুদ্রের পানির রাসায়নিক গুনাগুন ও লবণাক্ততা নির্ধারন, সামুদ্রিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা সমুদ্রবিদ্যার আলোচ্য বিষয়।

খ) মানব-ভূগোল (Human geography) 

পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন পরিবেশে মানুষ কীভাবে বসবাস করছে, কীভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করছে, কেন এইভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করছে তার কার্যকারণ অনুসন্ধান মানবিক ভূগোলের আলোচ্য বিষয়।

১। অর্থনৈতিক ভূগোল (Economic geography) : প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য মানুষ যেসব অর্থনৈতিক কাজ করে তা অর্থনৈতিক ভূগোলের আলোচ্য বিষয়। এসব কাজ হলো কৃষিকাজ, পশুপালন, বনজ সম্পদ, খনিজ সম্পদ সংগ্রহ, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা ইত্যাদি।

২। জনসংখ্যা ভূগোল (Population geography) : জনসংখ্যা, জনসংখ্যা বৃদ্ধির গতি-প্রকৃতি, তার কার্যকারণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবনের উপর এর প্রভাব জনসংখ্যা ভূগোলের আলোচ্য বিষয়।

৩। আঞ্চলিক ভূগোল (Regional geography) : অঞ্চলভেদে পৃথিবীর ভূপ্রকৃতি, জলবায়ু, উদ্ভিদ, জীব-জন্তু, মানুষ ও মানুষের জীবনধারণ প্রণালি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য অনুসারে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের ভৌগোলিক বিষয়বস্তু অনুশীলন করা আঞ্চলিক ভূগোলের প্রধান বিষয়।

৪। রাজনৈতিক ভূগোল (Political geography) : রাজনৈতিক বিবর্তন, রাজনৈতিক বিভাগ ও পরিসীমা এবং বিভাগের মধ্যস্থিত ভৌগোলিক বিষয় রাজনৈতিক ভূগোলের প্রধান বিষয়।

৫। সংখ্যাতাত্তিক ভূগোল (Quantative Geography): ভূগোলের এই শাখায় সংখ্যাতাত্তিক কেীশল এবং মডেল ব্যবহার করে প্রমানার্থ পরীক্ষা করা হয়। তাছাড়া সংখ্যাতাত্তিক পদ্ধতি ভূগোলের অন্যান্য শাখায় ব্যবহার করা হয়। কিন্তু কিছু ভূগোলবিদ শুধু সংখ্যাতাত্তিক পদ্ধতিতে বিশেষজ্ঞ হন।

৬। পরিবহন ভূগোল (Transport Geography): পরিবহন ভূগোলবিদরা সরকারি, বেসরকারী,যাতায়াত ব্যবস্থা এবং মানুষ ও পণ্যের একস্থান থেকে অন্যস্থানে স্থানান্তর সম্পর্কে আলোচনা করে।

৭। নগর ভূগোল (Urban Geography): ভূগোলের এ শাখায় নগরের উৎপত্তিও বিকাশ, নগর ও শহরের শ্রেণিবিভাগ, নগর পরিবেশ, নগরের কেন্দ্রিয় এলাকা, নগরের বস্তি ইত্যাদি বিষয় চর্চা করা হয়।

৮। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা( Disaster Management): দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান হ্রাস,দুর্যোগ থেকে পরিবেশ ও সমুদ্রকে রক্ষার কেীশল দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনার আলোচ্য বিষয়।

ভূগোলকে যত ভাগেই বিভক্ত করা হোক না কেন, সকল ভূগোলের সঙ্গে পরিবেশ অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। বর্তমানে ভূগোল ও পরিবেশ সম্পৃক্ত করে পড়ানো হয়। প্রাকৃতিক ও সামাজিক উভয় পরিবেশই ভূগোলবিজ্ঞানে সমান গুরুত্ব বহন করে।

ভূগোল ও পরিবেশ পাঠের গুরুত্ব(Importance of studying geography and environment)

ভূগোল ও পরিবেশ এটি অধ্যায়নের মাধ্যমে জানা যায়-

  • পৃথিবীর কোন স্থনের প্রকৃতি ও পরিবেশ।
  • পাহাড়, পর্বত, নদী, সাগর, মালভূমি ও মরুভূমি, এদের গঠনের কারণ ও বৈশিষ্ট।
  • পৃথিবীর জন্মলগ্ন থেকে কীভাবে জীবজগতের উদ্ভব হয়েছে সে বিষয়ে বিজ্ঞানসম্মত ধারনা অর্জন।
  • পৃথিবীর বিভিন্ন পরিবেশের উদ্ভিদ ও প্রাণী এবং এদের আচার-আচরন,খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারনের বৈচিত্র্য।
  • কৃষি,শিল্প, ব্যবসা, বাণিজ্য,পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে মানুষের সামাজিক পরিবেশের কী পরিবর্তন হয়েছে।
  • প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টির কারন, ক্ষয়ক্ষতি ও নিয়ন্ত্রন,ভূপ্রকৃতির অবস্থান, জলবায়ুর ধরন,যোগাযোগ ব্যবস্থার ধরন অনুযায়ী ভূমি ব্যবস্থাপনা।
  • পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি, গ্রীণহাউজ প্রতিক্রিয়া ও প্রভাব।
  • প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন।
  • সমুদ্র ও সামুদ্রিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা।

আরো পড়ুনঃ

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url