জিনোম সিকোয়েন্সিং কাকে বলে?

জিনোম সিকোয়েন্সিং কাকে বলে?

যে পদ্ধতিতে রক্তের নমুনা থেকে DNA নমুনা বিশ্লেষণ করা হয় তাকে জিনোম সিকোয়েন্সিং বলে। যার মাধ্যমে একটি জীব এর বংশগতির সকল তথ্য জানা যায় DNA কে বিশ্লেষণ করে।

জিনোম শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন জার্মানির হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যার অধ্যাপক হ্যান্স ভিঙ্কলের প্রায় ১০০ বছর আগে(১৯২০)।

জার্মান জিন (Gene) আর গ্রিক ওম (ome) শব্দের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছিল জিনোম শব্দটি।

জিনোম সিকোয়েন্সিং এর সুবিধা

১) রোগ নির্ণয়কারী কিট তেরি করা সম্ভব রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর সম্পূর্ণ জিনোম সিকোয়েন্সিং করে।

২) প্রতিষেধক ড্রাগ ও ভ্যাকসিন তৈরি সম্ভব।

৩) জীবাণুর উৎস সম্পর্কে তথ্য জানা সম্ভব।

৪) জিনোম স্টাডি করে ব্যক্তির সুনির্দিষ্ট ঔষধ দেওয়া সম্ভব।

৫) জিনোম সিকোয়েন্সিং এর মাধ্যমে কোন ব্যক্তির কোন সময় কোন ধরনের স্বাস্থ্যগত জটিলতা দেখা দিতে পারে তা সহজেই ধারণা করা সম্ভব।

আরো পড়ুনঃ

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url