আমাদের জীবনে রসায়ন | SSC রসায়ন Notes

রসায়ন
অধ্যায় - ১২ : আমাদের জীবনে রসায়ন


ফল পাকানো 

ক্যালসিয়াম কার্বাইড দিয়ে ফল পাকানো হয়।

রসায়ন বছরের প্রতিপাদ্য বিষয়

২০১১ সালকে রসায়ন বছর হিসেবে পালনের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- রসায়নই আমাদের জীবন এবং রসায়নই আমাদের ভবিষ্যত।

IUPAC 

IUPAC - এর পূর্ণরূপ হলো International Union of Pure and Applied Chemistry।

রসায়ন বছর

আমাদের প্রতিদিন রসায়নের সাথে ঘুম ভাঙ্গে আবার রসায়ন শেষ করে ঘুমাতে যাই। আমাদের খাবার, প্রসাধন সামগ্রী, খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহৃত সার-কীটনাশক, পরিষ্কারক পদার্থ ইত্যাদি সকলেই রাসায়নিক উপাদান। দৈনন্দিন জীবনে রসায়নের এই প্রভাবকে উপলব্ধি করে ম্যাডাম কুরি এর রসায়নে নোবেল পুরস্কার অর্জনের 100 তম বছর উপলক্ষে 2011 সালকে রসায়ন বছর হিসেবে পালন করা হয়।

খাদ্য লবণের রাসনিক নাম

খাদ্য লবণের রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড। এর সংকেত হলো NaCl।

সোডিয়াম ক্লোরাইডের ব্যবহার

সোডিয়াম ক্লোরাইডের ব্যবহার নিম্নরূপ-

  • খাদ্য লবণ হিসেবে
  • বিভিন্ন যৌগ প্রস্তুতিতে
  • ঔষধ শিল্পে
  • সাবান শিল্পে
  • বস্ত্র রঞ্জন শিল্পে রং পাকা করার জন্য ইত্যাদি।

বেকিং পাউডার

বেকিং পাউডারকে সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট বলা হয়। এর সংকেত হলো NaHCO3

বেকিং পাউডার যেভাবে কেক ফোলায়

বেকিং পাউডার কেক ফোলায়। কারণ কেকের ময়দার সাথে সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট (বেকিং সোডা) মিশিয়ে উত্তাপ দেয়া হয়। তাপে সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট বিযোজিত হয়ে সোডিয়াম কার্বনেট, কার্বনডাইঅক্সাইড ও পানি উৎপন্ন হয়। কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস ময়দাকে ফুলিয়ে দিয়ে উড়ে যায়।

2NaHCO3 → Na2CO3 + CO2(g) + H2O

ব্রাইন

সোডিয়াম ক্লোরাইডের সম্পৃক্ত দ্রবণকে ব্রাইন বলা হয়।

সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট যেভাবে কেক ফোলায় 

কেকের ময়দার সাথে সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট(বেকিং পাউডার) মিশিয়ে উত্তাপ দেওয়া হয়। তাপে সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট বিযোজিত হয়ে সোডিয়াম কার্বনেট, কার্বন ডাই অক্সাইড ও পানি উৎপন্ন হয়। কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস ময়দাকে ফুলিয়ে দিয়ে উড়ে যায়।

NaHCO3 → Na2CO3 + CO2 + H2O

ইস্ট যেভাবে কেক ফোলায়

কেক ফোলানোর জন্য ইস্ট নামক ছত্রাক ব্যবহার করা হয়। এজন্য প্রথমে চিনির গরম দ্রবণে ইস্ট মেশানো হয়। এই মিশ্রণ দিয়ে ময়দা মেখে দলা করে উষ্ণ স্থানে রাখলে ময়দার দলা ফোলতে থাকে। এই ফোলার কারণ ইস্টের স¦বাত শ্বসন। ইস্ট বাতাসের অক্সিজেনসহ শ্বসন ক্রিয়া করার সময় কার্বনডাই-অক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয়। যা কেককে ফোলাতে সাহায্য করে।

C6H12O6 + 6O2 → 6CO2(g) +6H2O(l) + তাপশক্তি

ভিনেগার

ইথানোয়িক এসিডের (4 - 10)% জলীয় দ্রবণকে ভিনেগার বলে। খাদ্যদ্রব্যকে পচনের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ভিনেগার ব্যবহার করা হয়।

কয়েকটি পরিষ্কারক সামগ্রীর নাম

কয়েকটি পরিষ্কারক সামগ্রীর নাম যেমন-

১. টয়লেট সাবান

২. শ্যাম্পু

৩. টুথপেস্ট

৪. লন্ড্রি সাবান

৫. ডিটারজেন্ট

৬. কাপড় কাচা সোডা

৭. গ্লাস ক্লিনার

৮. টয়লেট ক্লিনার ইত্যাদি।

কাপড় কাঁচা সোডা

কাপড় কাঁচা সোডার রাসায়নিক নাম হলো সোডিয়াম কার্বনেট। এর সংকেত হলো Na2CO3

ডিটারজেন্ট

ডিটারজেন্ট হলো দীর্ঘ কার্বন শিকলযুক্ত হাইড্রোজেন সালফেটের সোডিয়াম লবণ অথবা দীর্ঘ কার্বন শিকলযুক্ত অ্যালকাইল বেনজিন সালফোনিক এসিডের সোডিয়াম লবণ।

সাবান অপেক্ষা ডিটারজেন্ট ব্যবহার উত্তম

খর পানিতে কাপড় কাঁচার জন্য সাবান অপেক্ষা ডিটারজেন্ট ব্যবহার করা উত্তম। ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আয়ন সাবানের সাথে বিক্রিয়া করে অদ্রবণীয় ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম লবণ উৎপন্ন করে যা পানির উপর পাতলা সরের মত ভাসতে থাকে। ফলে ময়লা কাপড় ততোটা পরিষ্কার হয় না। এতে সাবানের অপচয় হয়। এই সর লাগলে কাপড় অনুজ্জ্বল হয়। পক্ষান্তরে ডিটারজেন্টের ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম লবণ পানিতে দ্রবণীয়। ফলে ডিটারজেন্ট দিয়ে খর পানিতে কাপড় কাঁচতে কোনো অসুবিধা হয় না, ফলে খর পানিতে কাপড় কাঁচার জন্য সাবান অপেক্ষা ডিটারজেন্ট ব্যবহার করা উত্তম।

ডিটারজেন্টের নাম

ডিটারজেন্টের নাম হলো-

১. সোডিয়াম লরাইল সালফোনেট

২. সোডিয়াম অ্যালকাইল বেনজিন সালফোনেট

সাবান বা ডিটারজেন্টের ময়লা দূর করার পদ্ধতি

ময়লা কাপড় যখন সাবান বা ডিটারজেন্টসহ পানিতে ভেভানো হয় তখন হাইড্রোফোবিক অংশ কাপড়ের তেল ও গ্রিজ জাতীয় ময়লার প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং এতে দ্রবীভূত হয়। পক্ষান্তরে হাইড্রোফিলিক অংশ চতুষ্পার্শ্বে পানির স্তরে প্রসারিত হয়। এ অবস্থায় কাপড়কে ঘষা দিলে বা মোচড়ানো হলে তেল বা গ্রিজ সম্পূর্ণরূপে হাইড্রোফিলিক অংশ দ্বারা আবৃত হয়ে পড়ে। তেল বা গ্রিজ অণুগুলোর চতুষ্পার্শ্বে ঋণাত্মক আধানের বলয় সৃষ্টি হয়। ফলে এগুলো সম্ভাব্য সর্বোচ্চ দূরত্বে অবস্থান করতে চায়। এতে করে পানিতে তেল ও গ্রিজের অপদ্রব্য সৃষ্টি হয় এবং পানিতে ধৌত হয়ে যায়। ফলে কাপড় পরিষ্কার হয়।

হাইড্রোফোবিক প্রান্ত

সাবান বা ডিটারজেন্ট-এর এক প্রান্ত ধনাত্মক আধানযুক্ত থাকে, আয়নের এ প্রান্তকে হাইড্রোফোবিক প্রান্ত বলে। এই প্রান্ত বিকর্ষি এবং তেল বা গ্রিজে দ্রবীভূত হয়।

হাইড্রোফিলিক প্রান্ত 

সাবান বা ডিটারজেন্ট-এর এক প্রান্ত ঋণাত্মক আধানযুক্ত থাকে, আয়নের এ প্রান্তকে হাইড্রোফিলিক প্রান্ত বলে। এই প্রান্তকে পানি আকর্ষি প্রান্তও বলা হয়।

সাবান বা ডিটারেেজন্ট অধিক ব্যবহারের কুফল

সাবান বা ডিটারজেন্ট অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে কাপড়ের বুনন নষ্ট হতে পারে। হাতের ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মৃদু পানিতে সাবান ভালো পরিষ্কার করতে পারে, কিন্তু ঘন আঠালো পদার্থ সৃষ্টি করে নর্দমা বন্ধ করে দেয়। ডিটারজেন্ট এই সমস্যা সৃষ্টি করে না। কোনো কোনো ডিটারজেন্ট নন-বায়োডিগ্রেডেবল পদার্থ। এগুলো পরিবেশের উপর ভিন্নভাবে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। নন বায়োডিগ্রেডেবল ডিটারজেন্টসমূহ পানির সাথে প্রবাহিত হয়ে নদী-নালা, খাল-বিলে এসে পড়ে এবং সেখানে পানিতে ফেনা উৎপন্ন করে। এই ফেনা জলজ পরিবেশকে নষ্ট করে। ময়লা পরিষ্কারের ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কোনো কোনো ডিটারজেন্টে ফসফেট ব্যবহার করা হয়। এই ফসফেট পানিতে ধুয়ে নদী-নালা, খাল-বিলে এসে পড়ে। ফসফেট শৈবাল ও অন্যান্য জলজ উদ্ভিদের জন্য ভালো সার। ফলে এসকল উদ্ভিদের পরিমাণ দ্রুত বেড়ে যায়। এই বর্ধিত জলজ উদ্ভিদের জীবন চক্র শেষে বিয়োজনের জন্য পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন খরচ হয়ে যায়। দ্রবীভূত অক্সিজেনের অভাবে জলজ প্রাণিকূল মরে যায়। এ জন্য ডিটারজেন্টে ফসফেটের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন।

বায়োডিগ্রেডেবল

যে সকল পদার্থ অণুজীব কর্তৃক বিয়োজিত হয়ে সরল যৌগে পরিণত হয় তাকে বায়োডিগ্রেডেবল বলে।

নন-বায়োডিগ্রেডেবল

যে সকল পদার্থ অণুজীব দ্বারা বিয়োজিত না হয়ে সরল যৌগে পরিণত হয় না তাকে নন-বায়োডিগ্রেবেল বলে।

ডিটারজেন্টে ফসফেটের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন কারণ

ময়লা পরিষ্কার করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য কোনো কোনো ডিটারজেন্টে ফসফেট ব্যবহার করা হয়। ফসফেট পানিকে মৃদু পানিতে পরিণত করে। এই ফসফেট পানিতে ধুয়ে নদী-নালা, খাল-বিলে এসে পড়ে। ফসফেট শৈবাল ও অন্যান্য জলজ উদ্ভিদের জন্য ভালো সার। ফলে এসকল উদ্ভিদের পরিমাণ দ্রুত বেড়ে যায়। এই বর্ধিত জলজ উদ্ভিদের জীবনচক্র শেষে বিয়োজনের জন্য পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন খরচ হয়ে যায়। দ্রবীভূত অক্সিজেনের অভাবে জলজ প্রাণিকূল মরে যায়। এ জন্য ডিটারজেন্টে ফসফেটের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন।

হাইপোক্লোরাস এসিড যেভাবে উৎপন্ন হয়

ব্লিচিং পাউডার বায়ুমন্ডলের কার্বনডাই-অক্সাইড এবং পানির সাথে বিক্রিয়া করে হাইপোক্লোরাস এসিড উৎপন্ন করে। হাইপোক্লোরাস এসিড তাৎক্ষণিক বিয়োজিত হয়ে জায়মান অক্সিজেন উৎপন্ন করে। এই জায়মান অক্সিজেন এর জারণ ক্রিয়ায় কাপড় এর দাগ দূর হয়ে যায়।

নাইট্রোজেন গ্যাস সংগ্রহ পদ্ধতি

আমরা জানি, বাতাসের পাঁচ ভাগের চার ভাগই নাইট্রোজেন। তাই বাতাসকে শীতল করলে নাইট্রোজেন তরল হয়ে পৃথক হয়ে যায়। এভাবে নাইট্রোজেন গ্যাস সংগ্রহ করা যায়।

অ্যামোনিয়া শিল্পে বাতাসের ভূমিকা

অ্যামোনিয়া গ্যাসের শিল্পোৎপাদনের জন্য N2 ও H2 গ্যাসের প্রয়োজন। আর আমরা জানি, বাতাসের পাঁচ ভাগের চার ভাগই নাইট্রোজেন। তাই আমাদের দেশে অ্যামোনিয়ার শিল্পোৎপাদনের জন্য বাতাসকে শীতল করে তরল নাইট্রোজেন পৃথক করা হয়।

চুনাপাথর

চুনাপাথর এর রাসায়নিক সংকেত হলো CaCO3

শিল্পোৎপাদনে চুনাপাথরের ব্যবহার

শিল্পোৎপাদনে চুনাপাথরের ব্যবহার-

১. বাত্যাচুল্লিতে আয়রন নিষ্কাশনে

২. সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট বা খাবার সোডা উৎপাদনে

৩. রং বা পেইন্ট শিল্পে এবং

৪. সিমেন্ট শিল্পে ইত্যাদি।

কৃষি ক্ষেত্রে চুনাপাথর এর ব্যবহার

ক্যালসিয়াম কার্বনেট সবল বা দুর্বল যেকোনো এসিডের সাথে বিক্রিয়ায় এসিডের হাইড্রোজেন আয়নকে প্রশমিত করে এবং কার্বনডাই-অক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন করে। চুনাপাথরের এই রাসায়নিক ধর্মের জন্য এসিডিয় মাটি বা পানির pH মান বৃদ্ধির জন্য চুনাপাথর ব্যবহার করা হয়। এসিডিয় মাটিতে চুনাপাথর গুঁড়া করে প্রয়োগ করা হয়। এটি মাটির pH মান বৃদ্ধির পাশাপাশি উদ্ভিদের ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে। উদ্ভিদের মুখ্য পুষ্টি উপাদান নাইট্রোজেন, ফসফেট ও পটাসিয়াম পরিশোষণ বৃদ্ধি করে। স্তন্যপায়ী প্রাণি বিশেষত দুগ্ধবতী গাভীর ক্যালসিয়াম ঘাটতি পূরণ এর জন্য খাদ্যের সাথে ক্যালসিয়াম কার্বনেট খাওয়ানো হয়। দুধের প্রধান উপাদান ক্যালসিয়াম। দুধের সাথে গাভীর শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম বেরিয়ে যায়।

পুকুরের পানিতে চুন প্রয়োগের কারণ

পুকুরের পানিতে pH মান কমে গেলে অর্থাৎ পানি এসিডিক হয়ে গেলে মাছের শরীরে ঘা দেখা দেয় এবং মাছের উৎপাদন ব্যহত হয়। এজন্য পুকুরের এসিডীয় ও পানির pH মান বৃদ্ধির জন্য এমনকি মাটি বা পানিকে ক্ষারীয় করার জন্য চুন ব্যবহার করা হয়।


প্রশ্নব্যাংক

12.1  গৃহস্থলির রসায়ন

  • খাদ্য লবণের সংকেত লিখ।
  • সল্ট হারভেস্টিং বলতে কি বুঝ?
  • সোডিয়াম ক্লোরাইড কি কি যৌগ প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয়?
  • বেকিং পাউডারের রাসায়নিক সংকেত লিখ।
  • বেকিং পাউডার কিভাবে কেক ফোলায়?
  • বেকিং সোডার প্রস্তুতি লিখ।
  • কিভাবে সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট প্রস্তুত করা হয়?
  • বেকিং সোডার ব্যবহার লিখ।
  • সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট কিভাবে কেক ফোলায়?
  • ইস্ট এর সাহায্যে কিভাবে কেক ফোলায়?
  • ভিনেগার কি?
  • ভিনেগারের প্রস্তুতি লিখ।
  • খাদ্য সংরক্ষণে ভিনেগারের ভূমিকা লিখ।
  • ইথানোয়িক এসিড কিভাবে প্রস্তুত করা হয়?
  • ইথানোয়িক এসিড এর পরীক্ষাগার ও শিল্পক্ষেত্রে প্রস্তুত প্রণালী লিখ।

12.2  পরিষ্কার - পরিচ্ছন্নতার রসায়ন

  • কয়েকটি পরিষ্কারক সামগ্রীর নাম লিখ।
  • কাপড় কাচা সোডার রাসায়নিক নাম ও সংকেত লিখ।
  • কাপড় কাচা সোডা বা সোডা অ্যাস কিভাবে প্রস্তুত করা হয়?
  • কাপড় কাচা সোডার ব্যবহার লিখ।
  • টয়লেট ক্লিনারের মূল উপাদান কি?
  • টয়লেট ক্লিনার দ্বারা টয়লেট পরিষ্কারের কৌশল লিখ।
  • সাবান কি?
  • সাবানায়ন বলতে কি বুঝ?
  • সোপ কেক কি?
  • সাবান কত প্রকার ও কি কি?
  • প্রসাধনী সাবান কাকে বলে?
  • লন্ড্রী সাবান কাকে বলে?
  • তেল কি?
  • চর্বি কি?
  • সাবানের সংকেত লিখ।
  • সাবান তৈরির প্রধান কাঁচামাল কি?
  • চর্বি ও তেল হিসেবে সাবান তৈরিতে কোন্ পদার্থ ব্যবহার করা হয়?
  • ক্ষার হিসেবে সাবান তৈরিতে কোন্ পদার্থ ব্যবহার করা হয়?
  • সাবানের প্রস্তুত প্রণালী বর্ণনা কর।
  • ডিটারজেন্ট কি?
  • ডিটারজেন্টের সংকেত লিখ।
  • ডিটারজেন্ট এর প্রস্তুতি বর্ণনা কর।
  • সাবান ও ডিটারজেন্ট দ্বারা ময়লা পরিষ্কার করার কৌশল বর্ণনা কর।
  • হাইড্রোফোবিক প্রান্ত ও হাইড্রোফিলিক প্রান্ত বলতে কি বুঝ?
  • খর পানিতে কাপড় কাঁচার জন্য সাবান অপেক্ষা ডিটারজেন্ট ব্যবহার উত্তম - ব্যাখ্যা কর।
  • সাবান ও ডিটারজেন্টের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
  • অতিরিক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহারের কুফল আলোচনা কর।
  • প্রসাধনীর pH এবং ত্বকের pH এর মধ্যে সামঞ্জস্য থাকতে হয় কেন - ব্যাখ্যা কর।
  • ব্লিচিং পাউডার কিভাবে প্রস্তুত করা হয়?
  • ব্লিচিং পাউডার দ্বারা কাপড়ের রঙিন দাগ উঠানোর কৌশল আলোচনা কর।
  • ব্লিচিং পাউডার দ্বারা জীবাণু ধ্বংস করার কৌশল আলোচনা কর।
  • গ্লাস ক্লিনার কাকে বলে?
  • গ্লাস ক্লিনারের প্রস্তুতি বর্ণনা কর।
  • গ্লাস ক্লিনার দ্বারা কাচ পরিষ্কার করার কৌশল আলোচনা কর।
  • অ্যামোনিয়া গ্যাসের পরীক্ষাগার প্রস্তুতি বর্ণনা কর।
  • শিল্প কারখানায় কিভাবে অ্যামোনিয়া গ্যাস প্রস্তুত করা হয় - ব্যাখ্যা কর।

12.3  কৃষি ও শিল্পক্ষেত্রে রসায়ন

  • চুনাপাথর এর রসায়নিক সংকেত লিখ।
  • চুনাপাথর কিভাবে মাটির অম্লত্ব কমিয়ে দেয় - ব্যাখ্যা কর।
  • পুকুরের পানিতে চুন প্রয়োগের কারণ ব্যাখ্যা কর।
  • ইউরিয়ার রাসায়নিক সংকেত লিখ।
  • ইউরিয়ার উৎপাদন প্রক্রিয়াটি লিখ।
  • ইউরিয়া কিভাবে উদ্ভিদকে পুষ্টি যোগায়?
  • অ্যামোনিয়াম সালফেটের প্রস্তুতি লিখ।
  • ফুড প্রিজারভেটিভ কাকে বলে?
  • অনুমোদিত ফুড প্রিজারভেটিভ বলতে কি বুঝ?
  • কয়েকটি ভারী ধাতুর নাম লিখ।
  • শিল্প কারখানা থেকে নির্গত বর্জ্য পদার্থ কিভাবে পরিবেশকে দূষিত করে - ব্যাখ্যা কর।


এসএসসি || রসায়ন || SSC || Chemistry

অধ্যায় - ০২ : পদার্থের অবস্থা
অধ্যায় - ০৩ : পদার্থের গঠন
অধ্যায় - ০৪ : পর্যায় সারণি
অধ্যায় - ০৫ : রসায়নিক বন্ধন
অধ্যায় - ০৬ : মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা
অধ্যায় - ০৭ : রাসায়নিক বিক্রিয়া
অধ্যায় - ০৮ : রসায়ন ও শক্তি
অধ্যায় - ০৯ : এসিড-ক্ষারক সমতা
অধ্যায় - ১০ : খনিজ সম্পদ ধাতু-অধাতু
অধ্যায় - ১১ : খনিজ সম্পদ- জীবাশ্ম
অধ্যায় - ১২ : আমাদের জীবনে রসায়ন
No Comment
Add Comment
comment url