দৈর্ঘ্য বিকৃতি কাকে বলে?
বাহ্যিক বল প্রয়োগের ফলে কোনো বস্তুর যদি দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন ঘটে তাহলে একক দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনকে দৈর্ঘ্য বিকৃতি বলে।
বাহ্যিক বল প্রয়োগের ফলে কোনো বস্তুর যদি দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন ঘটে তাহলে একক দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনকে দৈর্ঘ্য বিকৃতি বলে।
বাহ্যিক বলের প্রভাবে কোনো বস্তৃ বিকৃত হবার পর ঐ বল অপসারণ করলে বস্তুটি যদি তার পূর্বের আকার ও আয়তন আংশিকভাবে ফিরে পায় তবে ঐ বস্তুটিকে আংশিক স্থিতিস্থাপক বস্তু বলে। প্রকৃতপক্ষে সব বস্তুকেই আংশিক স্থিতিস্থাপক বস্তু বলা যায়।
বিক্ষিপ্ত প্রবাহ কাকে বলে? কোনো নলের ভেতর দিয়ে প্রবাহী চলাচল করার সময় যদি প্রবাহীর গতিশীল বিভিন্ন স্তরগুলো নলের অক্ষের সমান্তরালে না থাকে তবে প্রবাহীর সেই গতিকে বিক্ষিপ্ত প্রবাহ বলে। যদি প্রবাহীর গতিবেগ একটি নির্দিষ্ট সীমা অর্থাৎ সংকট বেগকে অতিক্রম করে তবে প্রবাহ বিক্ষিপ্ত হয়। বিক্ষিপ্ত প্রবাহ বা শান্ত প্রবাহের বৈশিষ্ট্য ১) অশান্ত প্রবাহীর স্তরগুলো পরস্পর … Read more
কোনো নলের ভেতর দিয়ে প্রবাহী চলাচল করার সময় যদি প্রবাহীর গতিশীল বিভিন্ন স্তরগুলো এর সমান্তরালে থাকে এবং বিভিন্ন অণুগুলো তাদের গতিপথের সাথে সমান্তরালে থাকে তবে প্রবাহীর সেই গতিকে সমরেখ প্রবাহ বা শান্ত প্রবাহ বা স্রোতরেখা প্রবাহ বলে। শান্ত প্রবাহ বা স্রোতরেখা প্রবাহের বৈশিষ্ট্য ১) শান্ত প্রবাহ বা স্রোতরেখা প্রবাহের কণাগুলোর গতিরেখা পরস্পর সমান্তরাল থাকে। অর্থাৎ … Read more
স্পর্শ কোণ কাকে বলে? কঠিন ও তরলের স্পর্শবিন্দু থেকে বক্র তরল তলে অঙ্কিত স্পর্শক কঠিন পদার্থের সাথে তরলের ভেতরে যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে উক্ত কঠিন ও তরলের স্পর্শ কোণ বলে। কাচ ও বিশুদ্ধ পানির বেলায় স্পর্শ কোণের মান প্রায় 8°। কাচ ও বিশুদ্ধ পারদের বেলায় স্পর্শ কোণের মান প্রায় 139°। স্পর্শ কোণ এর নির্ভরশীলতা স্পর্শ কোণ … Read more
আয়নিক বন্ধনের সীমাবদ্ধতা নিম্নরূপ – ১) কোনো আয়নিক বন্ধনই শতভাগ আয়নিক আয়নিক হয় না। প্রায় ক্ষেত্রেই আংশিক আয়নিক ও আংশিক সমযোজী হয়। ২) আয়নিক বন্ধনে একাধিক ইলেটকট্রন বর্জন বা গ্রহণের জন্য অত্যধিক শক্তির প্রয়োজন হয়। ফলে আয়নিক বন্ধনে উচ্চ চার্জযুক্ত আয়ন খুব কমই গঠিত হয়। ৩) অনার্দ্র ধাতব হ্যালাইডের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, ধাতব আয়নীকরণ … Read more
সমযোজী বন্ধনের চেয়ে ধাতব বন্ধন দুর্বল। ধাতব বন্ধনের কারণেই ধাতুর বিশেষ ধর্ম পরিলক্ষিত হয়। এগুলো হলো – ধাতু স্ফটিক কাঠামোর অধিকারী, উচ্চ বিদ্যুৎ ও তাপ পরিবাহী, বিশেষ ঔজ্জ্বল্য আছে, ঘাত সহ্য করতে পারে ও নমনীয় এবং ধাতুর গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক উচ্চ।
একটি বিশেষ সুর ও এর এক-অষ্টকের মধ্যবর্তী ছয়টি বিশেষ সুরকে সাজিয়ে একটি স্বরগ্রাম তৈরি করা হয় যাতে সুমধুর সুরের সৃষ্টি হয়। এই স্বরগ্রামে আটটি ক্রমবর্ধমান কম্পাঙ্কের সমসংগতিপূর্ণ সুর থাকে বলে একে ডায়াটোনিক স্বরগ্রাম বলে।