কিভাবে স্থির তরঙ্গ উৎপন্ন হয়?

কোনো মাধ্যমের একটি সীমিত অংশে সমান বিস্তার ও তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দুটি অগ্রগামী তরঙ্গ একই মানের বেগে বিপরীত দিক থেকে অগ্রসর হয়ে একে অপরের ওপর আপতিত হলে যে তরঙ্গের উদ্ভব হয় তাকে স্থির তরঙ্গ বলে। একটি তারের এক প্রান্ত একটি দৃঢ় অবলম্বনে বেঁধে অন্য প্রান্ত ধরে ওপর নিচে আড়াআড়িভাবে দোলালে একটি তরঙ্গ তার বেয়ে অগ্রসর হবে এবং … Read more

বিট উৎপাদনের শর্ত কী কী?

বিট উৎপাদনের শর্ত – ১) প্রায় সমান কম্পাঙ্কের (কম্পাঙ্কের পার্থক্য অনধিক 10 Hz) ২টি সরশলাকা শব্দের উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। ২) সুরশলাকা ২টিকে একত্রে শব্দায়িত করতে হবে। ৩) শলাকাদ্বয় হতে সৃষ্টি তরঙ্গ ২টিকে সমদশা/বিপরীত দশায় মিলিত হতে হবে।

পুকুরের ঢেউ অগ্রগামী তরঙ্গ

হ্যাঁ, পুকুরের ঢেউ অগ্রগামী তরঙ্গ। অগ্রগামী তরঙ্গ হল এমন তরঙ্গ যা এক স্তর থেকে অন্য স্তরে সঞ্চালিত হয়ে ক্রমাগত সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। পুকুরের ঢেউগুলি পানির মধ্য দিয়ে সঞ্চালিত হয়, এবং তারা কিনারার দিকে ক্রমাগত সামনের দিকে অগ্রসর হয়। পুকুরে ঢিল ছোড়ার ফলে ঢিলটি যখন পানিকে স্পর্শ করে তখন ঐ স্থানের পানির কণাগুলো আন্দোলিত … Read more

গতিশক্তি ও বিভবশক্তির মধ্যে পার্থক্য

গতিশক্তি ও বিভবশক্তির মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ – নং গতিশক্তি বিভবশক্তি  ১ কোন গতিশীল বস্তু গতির জন্য যে শক্তি লাভ করে তাকে গতিশক্তি বলে। স্বাভাবিক অবস্থা বা অবস্থান থেকে অন্য অবস্থায় বা অবস্থানে আনার জন্য বস্তু যে শক্তি সঞ্চয় করে তাকে বিভবশক্তি বলে।  ২ বস্তুর গতিশক্তি নির্ণয়ে কোন প্রসঙ্গ বস্তু বা প্রসঙ্গ তলের প্রয়োজন হয় না। … Read more

অভিকর্ষ বল কাকে বলে?

এই মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুকণার মধ্যে পারস্পরিক আকর্ষণ বলকে মহাকর্ষ বল বলা হয়। বস্তু দুটির একটি যদি পৃথিবী হয়, তবে এ আকর্ষণ বলকে অভিকর্ষ বল বলে। এ বল বস্তুদ্বয়ের ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং বস্তুদ্বয়ের মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।

ডাইভারজেন্স কাকে বলে?

ভেক্টর ফাংশন বা ক্ষেত্রের ডাইভারজেন্স হলো একটি স্কেলার ফাংশন বা ক্ষেত্র যা ভেক্টর ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে ফ্লাক্সের প্রকৃতি জানা যায়।

ফ্যানের বাতাসে শরীরের ঘাম শুকালে আরাম লাগে কেন?

ঘর্মাক্ত দেহ খুবই অস্বস্তিকর। শরীরের ঘাম শরীর থেকে বাষ্পীভবনের সুপ্ততাপ গ্রহণ করে বাষ্প হয়ে উড়ে যায়। ফ্যানের বাতাস সেই গরম বাষ্পকে দূরীভূত করে ফলে শরীর ঠাণ্ডা হয় এবং আরাম লাগে।

ঘাত বল কাকে বলে? ঘাত বলের বৈশিষ্ট্য

ঘাত বল কাকে বলে? খুব অল্প সময়ের জন্য খুব বড় মানের যে বল কোনো বস্তুর উপর প্রযুক্ত হয় তাকে ঘাত বল বলে। ঘাত বলের বৈশিষ্ট্য ১) ঘাত বলের মান খুব বড় হয়। ২) এই বলের ক্রিয়াকাল খুব ছোট হয়। অর্থাৎ ঘাত বল কম সময়ের জন্য ক্রিয়াশীল হয়। ৩) বস্তুর বেগ ও ভরবেগের আকস্মিক পরিবর্তন ঘটে। … Read more

error: Content is protected !!