জীববিজ্ঞান : জীবকোষ ও টিস্যু
জীববিজ্ঞান অধ্যায় - ২ : জীবকোষ ও টিস্যু
শিখনফল-
- জীবকোষ
- উদ্ভিদ ও প্রাণীকোষের প্রধান অঙ্গাণু এবং তাদের কাজ
- উদ্ভিদ ও প্রাণীর কাজ পরিচালনায় বিভিন্ন প্রকার কোষের ভূমিকা
- অঙ্গ ও তন্ত্র
- অণুবীক্ষণ যন্ত্র
কোষ
বৈষম্য ভেদ্য পর্দা দ্বারা আবৃত এবং জীবজ ক্রিয়াকলাপের একক যা অন্য সজীব মাধ্যম ব্যতিরেকেই নিজের প্রতিরূপ তৈরি করতে সক্ষম তাকে কোষ বলে। নিউক্লিয়াসের সংগঠনের ভিত্তিতে কোষ দুই ধরনের যথা : আদি কোষ ও প্রকৃত কোষ।
আদি কোষ
এ ধরনের কোষে সংগঠিত কোনো নিউক্লিয়াস থাকে না। নিউক্লিয়বস্তু সাইটোপ্লাজমে ছড়ানো থাকে। এসব কোষে মাইটোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম ইত্যাদি অঙ্গাণু থাকে না তবে রাইবোসোম উপস্থিত থাকে। নীলাভ সবুজ শৈবাল, ব্যাকটেরিয়া এ ধরনের কোষ।
প্রকৃত কোষ
এসব কোষের নিউক্লিয়াস সুগঠিত অর্থাৎ নিউক্লিয়ার ঝিল্লি দ্বারা নিউক্লিয়বস্তু পরিবেষ্টিত ও সুসংগঠিত। শৈবাল থেকে শুরু করে সপুষ্পক উদ্ভিদ এবং অ্যামিবা থেকে সর্বোন্নত প্রাণিদেহেও এ ধরনের কোষ থাকে।
দেহকোষ
বহুকোষী জীবের দেহ গঠনে এসব কোষ অংশ গ্রহণ করে। মাইটোটিক ও অ্যামাইটোটিক বিভাজনের মাধ্যমে কোষ বিভাজিত হয়। বিভিন্ন তন্ত্র ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠনে দেহকোষ অংশ নেয়।
জনন কোষ
যৌন জনন ও জনুক্রম দেখা যায় এমন জীবে জনন কোষ উৎপন্ন হয়। মিয়োসিস পদ্ধতিতে জনন মাতৃকোষের বিভাজন ঘটে এবং জনন কোষ উৎপন্ন হয়। জনন কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃজনন কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার অর্ধেক থাকে।
মাইটোকন্ড্রিয়া
এটি দ্বিস্তর বিশিষ্ট ঝিল্লি দিয়ে ঘেরা। ভেতরের স্তরটি ভাঁজ হয়ে থাকে। এদের ক্রিস্টি বলে। ক্রিস্টির গায়ে বৃন্তযুক্ত গোলাকার বস্তু থাকে, একে অক্সিসোম বলে। অক্সিসোমে উৎসেচকগুলো সাজানো থাকে। মাইটোকন্ড্রিয়নের ভেতরে থাকে ম্যাট্রিক্স। জীবের শ্বসনকার্যে সাহায্য করা মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ। এ জন্য মাইটোকন্ড্রিয়াকে শক্তির ঘর বলা হয়।
গলজি বস্তু
গলজি বস্তু প্রধানত প্রাণিকোষে পাওয়া যায়। হরমোন নিঃসরণেও এর ভূমিকা লক্ষ করা যায়। কখনো কখনো এরা প্রোটিন সঞ্চয় করে রাখে।
প্রোটোপ্লাজম
কোষের ভেতরে যে অর্ধস্বচ্ছ, থকথকে জেলির ন্যায় বস্তু থাকে তাকে প্রোটোপ্লাজম বলে।
প্লাস্টিড কাকে বলে?
প্লাস্টিড উদ্ভিদ কোষের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গাণু। এর প্রধান কাজ খাদ্য প্রস্তুত করা, খাদ্য সঞ্চয় করা ও উদ্ভিদ দেহকে বর্ণময় ও আকর্ষণীয় করে পরাগায়ণে সাহায্য করা।
সেন্ট্রিওল
প্রাণিকোষের নিউক্লিয়াসের কাছে যে দুটি ফাঁপা নলাকার বা দণ্ডাকার অঙ্গাণু দেখা যায়, তাদেরকে সেন্ট্রিওল বলে।
ক্লোরোপ্লাস্ট
সবুজ রঙের প্লাস্টিডকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলে। পাতা, কচি কাণ্ড ও অন্যান্য সবুজ অংশে এদের পাওয়া যায়। প্লাস্টিডে ক্লোরোফিল থাকে তাই এদের সবুজ দেখায়।
রাইবোসোম
প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয় প্রকার কোষেই এদের পাওয়া যায়। কোথায় আমিষ সংশ্লেষ হবে তার স্থান নির্ধারণ করা এর কাজ। প্রোটিনের পলিপেপটাইড চেইন সংযোজন এই রাইবোজোমে হয়ে থাকে।
লাইসোসোম
লাইসোসোম জীব কোষকে জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে এবং এর উৎসেচক আগত জীবাণুগুলোকে হজম করে ফেলে।
নিউক্লিয়াস
কোষের সব জৈবনিক ক্রিয়া বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে নিউক্লিয়াস। এর আকৃতি গোলাকার, ডিম্বাকার, নলাকার ইত্যাদি। সিভকোষ ও লোহিত রক্ত কণিকায় নিউক্লিয়াস থাকে না।
টিস্যু
একই গঠনবিশিষ্ট একগুচ্ছ কোষ একত্রিত হয়ে যদি একই কাজ করে এবং তাদের উৎপত্তিও যদি অভিন্ন হয় তখন তাদের টিস্যু বা কলা বলে। টিস্যু দুই ধরনের যথাঃ ভাজক টিস্যু ও স্থায়ী টিস্যু। ভাজক টিস্যু বিভাজনে সক্ষম কিন্তু স্থায়ী টিস্যু বিভাজিত হতে পারে না। স্থায়ী টিস্যু তিন প্রকার। যথাঃ সরল টিস্যু, জটিল টিস্যু ও নিঃস্রাবী টিস্যু (ক্ষরণকারী)।
সরল টিস্যু
যে স্থায়ী টিস্যুর প্রতিটি কোষ আকার, আকৃতি ও গঠনের দিক থেকে অভিন্ন তাকে সরল টিস্যু বলে। কোষের প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে সরল টিস্যুকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা :
১. প্যারেনকাইমা, ২. কোলেনকাইমা ও ৩. স্ক্লেরেনকাইমা।
জটিল টিস্যু
বিভিন্ন প্রকারের কোষ সমন্বয়ে যে স্থায়ী টিস্যু গঠিত হয় তাকে জটিল টিস্যু বলে। এরা উদ্ভিদে পরিবহনের কাজ করে, তাই এদের পরিবহন টিস্যুও বলা হয়। এ টিস্যু দুই ধরনের। যথাঃ জাইলেম ও ফ্লোয়েম। জাইলেম ও ফ্লোয়েম একত্রে উদ্ভিদের পরিবহন টিস্যুগুচ্ছ (vascular bundle) গঠন করে।
প্রাণী টিস্যুর প্রকাভেদ
প্রাণিটিস্যু তার গঠনকারী কোষের সংখ্যা, বৈশিষ্ট্য এবং তাদের নিঃসৃত পদার্থের বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে প্রধানত চার ধরনের হয়। যথাঃ ১. আবরণী টিস্যু, ২. যোজক টিস্যু, ৩. পেশি টিস্যু, ৪. স্নায়ু টিস্যু।
টিস্যুতত্ত্ব
টিস্যু নিয়ে আলোচনাকে টিস্যুতত্ত্ব বা Histology বলে।
অঙ্গ ও তন্ত্র
এক বা একাধিক টিস্যুর সমন্বয়ে গঠিত এবং নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনে সক্ষম প্রাণিদেহের অংশবিশেষকে অঙ্গ (Organ) বলে। আবার পরিপাক, শ্বসন, রেচন, প্রজনন ইত্যাদি শারীরবৃত্তীয় কাজ সম্পনড়ব করার জন্য প্রাণিদেহে কতগুলো অঙ্গের সমন্বয়ে বিভিনড়ব তন্ত্র গঠিত হয়।
অণুবীক্ষণ যন্ত্র
যে যন্ত্রের সাহায্যে ক্ষুদ্র বস্তু বড় করে দেখা যায় তাকে অণুবীক্ষণ যন্ত্র বলে। এ যন্ত্র দুই ধরনের। যথাঃ সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্র ও জটিল অণুবীক্ষণ যন্ত্র।
স্কেলিটাল যোজক টিস্যু বলতে কী বোঝায়?
দেহের অভ্যন্তরীণ কাঠামো গঠনকারী টিস্যুকে স্কেলিটাল যোজক টিস্যু বলে। এর মাধ্যমে দেহের অভ্যন্তরীণ কাঠামো গঠন করে। দেহকে নির্দিষ্ট আকৃতি ও দৃঢ়তা দেয়। অঙ্গ সঞ্চালন ও চলনে সহায়তা করে। দেহের নাজুক ও নরম অঙ্গগুলোকে রক্ষা করে।
ট্রাকিড কোষের গঠন লেখ।
ট্রাকিড কোষ লম্বা। এর দুপ্রান্ত সরু ও সুচালো। প্রাচীরে লিগনিন জমে পুরু হয়ে অভ্যন্তরীণ গহ্বর বন্ধ হয়ে যায়। ফলে পানির চলাচল পার্শ্বীয় জোড়া কূপের মাধ্যমে হয়। এর প্রাচীরের পুরুত্ব অনেক রকম হয়। যেমনঃ বলয়াকার, সর্পিলাকার, সোপানাকার, জালিকাকার ও কূপাঙ্কিত। ফার্ণ বর্গ, নগ্নবীজী ও আবৃতবীজী উদ্ভিদের প্রাথমিক ও গৌণ জাইলেম কলায় ট্রাকিড দেখা যায়। কোষরসের পরিবহন অঙ্গকে দৃঢ়তা প্রদান প্রধান কাজ। তবে কখনো খাদ্য সঞ্চয়ের কাজও এ টিস্যু করে থাকে।
প্রশ্নব্যাংক
- লোয়ী ও সিকেভিজ এর মতে, কোষ কি?
- নিউক্লিয়াসের সংগঠনের ভিত্তিতে কোষ কত ধরনের ও কি কি?
- আদি কোষ কাকে বলে?
- আদিকোষের বৈশিষ্ট্য লিখ।
- প্রকৃত কোষ কাকে বলে?
- আদিকোষ ও প্রকৃত কোষের পার্থক্য লিখ।
- কাজের ভিত্তিতে প্রকৃত কোষ কত প্রকার ও কি কি?
- দেহকোষ বলতে কি বুঝ?
- জনন কোষ বলতে কি বুঝ?
- দেহকোষ ও জনন কোষের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
- জাইগোট কি?
- উদ্ভিদ ও প্রাণিকোষের প্রধান অঙ্গাণুগুলোর নাম লিখ।
- উদ্ভিদ ও প্রাণিকোষের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
- কোষ প্রাচীরের বৈশিষ্ট্য লিখ।
- চিত্রসহ কোষ প্রাচীরের গঠন বর্ণনা কর।
- কোষ ঝিল্লির বিবরণ দাও।
- কোষ ঝিল্লির কাজ লিখ।
- মাইটোকন্ড্রিয়া কি?
- ক্রিস্টি কি?
- অক্সিজোম কি?
- মাইটোকন্ড্রিয়াকে কোষের শক্তিঘর বা পাওয়ার হাউস বলা হয় কেন?
- কোষে মাইটোকন্ড্রিয়ার গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
- মাইটোকন্ড্রিয়ার কাজ লিখ।
- প্লাস্টিড কি? প্লাস্টিড কত প্রকার ও কি কি?
- শর্করা উৎপাদনে প্লাস্টিডের ভূমিকা লিখ।
- ক্লোরোপ্লাস্ট কি? এর কাজ লিখ।
- ক্লোরোপ্লাস্ট সবুজ হয় কেন?
- পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ক্লোরোপ্লাস্টের ভূমিকা লিখ।
- ক্রোমোপ্লাস্ট কি? এর কাজ উল্লেখ কর।
- ক্লোরোপ্লাস্ট, ক্রোমোপ্লাস্ট ও লিউকোপ্লাস্ট এদের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
- সেন্ট্রোসোম কি?
- সেন্ট্রোসোমের বৈশিষ্ট্য লিখ।
- গলজি বস্তুর বৈশিষ্ট্য লিখ।
- গলজি বস্তুর কাজ লিখ।
- এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম এর বৈশিষ্ট্য লিখ।
- লাইসোজোম কি?
- লাইসোজোম জীবাণুর হাত থেকে কোষকে রক্ষা করে আবার কোষকে ধ্বংসও করে ব্যাখ্যা কর।
- একটি নিউক্লিয়াসের গঠন বর্ণনা কর।
- নিউক্লিয়াসকে কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয় কেন - বুঝিয়ে লিখ।
- মানবদেহের স্নায়ুকোষের কাজ লিখ।
- তিন ধরনের রক্তকোষের কাজ লিখ।
- ত্বকীয় কোষের কাজ লিখ।
- মানবদেহের পরিচালনায় বিভিন্ন প্রকার কোষের কাজ লিখ।
- কোষ জীবদেহের গঠন ও কাজের একক - বিশ্লেষণ কর।
- টিস্যু বা কলা কি?
- টিস্যু কয় ধরনের?
- ভাজক টিস্যু কাকে বলে?
- স্থায়ী টিস্যু কাকে বলে?
- স্থায়ী টিস্যু কত প্রকার ও কি কি?
- সরল টিস্যু কাকে বলে? এটি কত প্রকার ও কি কি?
- বিভিন্ন প্রকার সরল টিস্যুর চিত্রসহ বর্ণনা দাও।
- চিহ্নিত চিত্রসহ প্যারেনকাইমা টিস্যুর বর্ণনা দাও।
- চিহ্নিত চিত্রসহ কোলেনকাইমা টিস্যুর বর্ণনা দাও।
- চিহ্নিত চিত্রসহ স্কেলেরেনকাইমা টিস্যুর বর্ণনা দাও।
- প্যারেনকাইমা, কোলেনকাইমা ও স্কেলেরেনকাইমা টিস্যুর মধ্যে পার্থক্য লিখ।
- স্কেলেরেনকাইমা টিস্যুর প্রকারভেদ আলোচনা কর।
- উদ্ভিদের জীবনে সরল টিস্যুর গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
- জটিল টিস্যু কাকে বলে?
- জটিল টিস্যু কত প্রকার ও কি কি?
- প্রোটোজাইলেম ও মেটাজাইলেম বুঝিয়ে লিখ।
- জাইলেম এর বিভিন্ন প্রকার কোষগুলোর চিত্রসহ বিবরণ দাও।
- জাইলেম টিস্যুর কাজ উল্লেখ কর।
- ফ্লোয়েম টিস্যুর গঠন বর্ণনা কর এবং এর কাজ উল্লেখ কর।
- জাইলেম টিস্যু ও ফ্লোয়েম টিস্যুর মধ্যে পার্থক্য লিখ।
- জাইলেম ও ফ্লোয়েম টিস্যু না থাকলে উদ্ভিদের কী ক্ষতি হতো - বিশ্লেষণ কর।
- টিস্যুতত্ত্ব কি?
- তরল যোজক টিস্যু কি?
- আবরণী টিস্যু কি?
- আবরণী টিস্যু কয় ধরনের ও কি কি?
- চিত্রসহ কলামনার আবরণী টিস্যুর বিবরণ দাও।
- আবরণী টিস্যুর কোষগুলো বিভিন্ন কাজের জন্য নানাভাবে রূপান্তরিত হয় - বুঝিয়ে লিখ।
- আবরণী টিস্যুর কাজ লিখ।
- চিহ্নিত চিত্রসহ যোজক টিস্যুর বর্ণনা দাও।
- তরল যোজক টিস্যু কি?
- রক্ত কি?
- রক্তের কণিকাগুলোর নাম লিখ।
- রক্ত লাল কেন?
- রক্ত কণিকাগুলোর কাজ লিখ।
- লসিকাতন্ত্র কি?
- পেশি টিস্যু কি?
- অবস্থান, গঠন ও কাজের ভিত্তিতে পেশি টিস্যু কত প্রকার ও কি কি?
- চিহ্নিত চিত্রসহ ঐচ্ছিক, অনৈচ্ছিক ও হৃদপেশির বিবরণ দাও।
- ঐচ্ছিক, অনৈচ্ছিক ও হৃদপেশির কাজ লিখ।
- নিউরন কি?
- একটি নিউরনের চিহ্নিত চিত্র অঙ্কন কর।
- চিত্রসহ একটি নিউরনের বিবরণ দাও এবং কাজ লিখ।
- আদর্শ নিউরনের কয়টি অংশ ও কি কি?
- সিন্যাপস কি?
- অ্যাক্সন কি?
- ডেনড্রাইট কি?
- অঙ্গ কি?
- তন্ত্র কি?
- অঙ্গসংস্থানবিদ্যা কাকে বলে?
- বহিঃস্থানবিদ্যা কাকে বলে?
- অন্তঃঅঙ্গসংস্থানবিদ্যা কাকে বলে?
- অঙ্গ ও তন্ত্রের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
- পরিপাক তন্ত্রের প্রধান দুটি অংশের কাজ লিখ।
- মানবদেহের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য তন্ত্রের নাম লিখ।
- শ্বসনতন্ত্রের কাজ কি?
- স্নায়ুতন্ত্রের কাজ কি?
- রেচনতন্ত্র কি কাজ করে?
- জননতন্ত্রের কাজগুলো লিখ।
- হরমোন কি?
- কয়েকটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির নাম লিখ।
- অঙ্গ ও তন্ত্রের গুরুত্ব আলোচনা কর।
- অণুবীক্ষণ যন্ত্র কী?
- সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্র কাকে বলে?
- একটি যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্রের বিবরণ দাও।
Comments
Post a Comment